google.com, pub-2818299811453184, DIRECT, f08c47fec0942fa0

ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায় – Blogger থেকে কত টাকা আয় করা যায়?

Blogger হলো ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করার একটি সফটওয়্যার বা Website Builder. এটি গুগলেরই একটি সার্ভিস। এর মাধ্যমে ফ্রিতে ওয়েবসাইট তৈরি করে ব্লগিং করে মাসে লাখ টাকা আয় করা যায়। আজকের আর্টিকালে আমরা ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত সকল কিছু নিয়ে আলোচনা করবো।

ওয়েবসাইটের মধ্যে লেখালেখি করার মাধ্যমে টাকা আয় করাকে ব্লগিং বলা হয়ে থাকে।

আর আভিধানিক অর্থে যিনি ব্লগিং করেন তাকেই বলা হয় ব্লগার।

এই নামের সাথে মিল রেখে গুগল একটি সার্ভিস চালু করেছে এবং তার নাম দিয়েছে Blogger.

এর মাধ্যমে একদম বিনামূল্যে একটি ওয়েবসাইট বানানো যায়।

শুধু তাই নয়,

এই ব্লগিং ব্যবসা করে Blogger theke taka income করা যায় বিভিন্ন উপায়ে।

কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন যে রাতারাতিই আপনি ব্লগার থেকে টাকা-পয়সা আয় করতে পারবেন না।

এর জন্য অনেক লম্বা সময়ের প্রয়োজন হবে।

অনেক সময় নিয়ে এখানে আপনাকে লেখেলেখি করতে হবে; এসইও করতে হবে; বিভিন্ন প্রক্রিয়া অবলম্ভন করে ব্লগার সাইটে পর্যাপ্ত ভিজিটর নিয়ে আসতে হবে; এবং এর পরই আপনি এর থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

এতে অনেক সময় ১ বছর সময় লাগে আবার কখনো কখনো ২ থেকে ৩ বছর সময় লেগে যায়।

এটি নির্ভর করবে আপনি কতটুকু সময় দিচ্ছেন এবং সঠিক নিয়ম মেনে ব্লগিং করছেন কিনা এর উপর।

সঠিক ভাবে ব্লগিং করার জন্য আপনি যে সকল আর্টিকালগুলো আগে পড়ে নিতে পারেন, তা হলোঃ

চলুন প্রথমে জেনে নেওয়া যাক, ব্লগার আসলে কি।

ব্লগার কি?

ব্লগার হলো মূলত ওয়েবসাইট তৈরি করার সফটওয়্যার যার মাধ্যমে যে কেউ চাইলেই ফ্রি তে ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে পারে। এবং সে ওয়েবসাইট ইন্টানেটে সবার মাঝে শেয়ার করতে পারবে।

আগেই বলেছি এটি গুগলের একটি সার্ভিস যা Blogger.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে চালানো হয়।

Blogger.com এ গিয়ে আপনি গুগল একাউন্ট দিয়ে সাইন-আপ করে যেকোনো ধরনের ব্লগ ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন একদম বিনামূল্যে এবং সেখানে লেখালেখি তথা ব্লগিং করার মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

ব্লগার থেকে টাকা আয় করা সহজ কিন্তু সময় সাপেক্ষ্য ব্যাপার।

মোবাইল কিংবা কম্পিউটার; সকল ধরনের স্মার্ট ডিভাইসে আপনি ব্লগার ব্যবহার করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে কি?

উত্তরঃ হ্যা।

আমাদের অনেকের কাছে অনেকসময় কম্পিউটার থাকে না। ফলে, তারা মনে করে কম্পিউটার ছাড়া বুঝি ওয়েবসাইট তৈরি করা যায় না কিংবা অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় না। কিন্তু তাদের ধারনা সম্পূর্ণরূপে ভুল।

কারন, মোবাইল দিয়ে ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম করা যায়। এবং এটি খুব সহজেই করা যায়। কোনো প্রকার প্রোগ্রামিং জ্ঞান প্রয়োজন পড়ে না।

ব্লগার থেকে টাকা আয় করতে হলে কি কি লাগবে?

ব্লগার দিয়ে টাকা আয় করতে হলে প্রথমে যে জিনিসটি লাগবে তা হলো একটি ব্লগার ওয়েবসাইট। আর ব্লগার দিয়ে একটি ওয়েবসাইট বানাতে এবং সেখান থেকে টাকা আয় করতে আরো কয়েকটি বাড়তি জিনিসের প্রয়োজন হয়, যেমনঃ

  • মোবাইল/কম্পিউটার/ অথবা অন্য কোনো স্মার্ট ডিভাইস।
  • ইন্টারনেট সংযোগ।
  • গুগল একাউন্ট।
  • ওয়েবসাইট তৈরি করার মতো সাধারন জ্ঞান।
  • ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত মূল্যবান কন্টেন্ট বা আর্টিকাল।
  • ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক বা ভিজিটর।

এই কয়েকটি জিনিস হলেই আপনি ব্লগারের মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখান থেকে বিভিন্ন উপায়ে টাকা আয় করতে পারবেন।

কিন্তু এটি সময় সাপেক্ষ্য একটি ব্যাপার। কেননা, প্রতিমাসে ১০,০০০ টাকা ব্লগার থেকে আয় করতে হলে সেখানে আপনাকে নূন্যতম ২০০ আর্টিকাল প্রকাশ করতে হবে।

তাছাড়াও, ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত ভিজিটর নিয়ে আসতে সাইটের এসইও করতেও অনেক সময় লাগে।

ব্লগার থেকে টাকা আয় করার উপায়

ব্লগ তৈরি করে আয় করার অনেকে উপায় রয়েছে।

এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো গুগল এডসেন্স, এফিলিয়েট মার্কেটিং, স্পন্সরশিপ রিভিউ, ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি, ডিজিটাল সার্ভিস, অনলাইন কোর্স, গেস্ট ব্লগিং, লিংক বিক্রি, ইত্যাদি।

blogger theke taka income korar upai সবগুলো নিয়ে নিচে কথা বলবো।

হয়তো আপনাদের আরেকটি প্রশ্ন থাকতে পারে যে, বাংলায় ব্লগিং করে ব্লগার থেকে ইনকাম করা যায় কিনা। এর উত্তর আর্টিকালে নিচে আপনারা পেয়ে যাবেন।

এখন বেশি কথা না বলে চলেন ব্লগার এর মাধ্যমে টাকা আয় করার সকল উপায়গুলো জেনে নিইঃ

১। গুগল এডসেন্স

ব্লগিং এর সাথে সংশ্লিষ্ট এমন কেউ নেই যিনি গুগল এডসেন্স নামটি শুনেননি। একটি গুগলের একটি বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম।

ব্লগার দিয়ে একটি ফ্রি ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে আপনি গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এর আগে জেনে নেওয়া ভালোঃ

তবে, গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ব্লগার থেকে টাকা আয় করার প্রক্রিয়াটি বাস্তবিক অর্থে একটু জটিল।

কারন হচ্ছে, আপনার মোট আয়ের অংশ থেকে গুগল এখানে কিছুটা কেটে রেখে দিবে।

এর কারন হলো, আপনি গুগলের সার্ভিস তথা ডোমেইন এবং হোস্টিং ব্যবহার করছেন।

যদি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতেন তাহলে এইগুলো টাকা দিয়ে আপনাকে কিনে নিতে হতো।

২। এফিলিয়েট মার্কেটিং

আফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতিমাসে প্রচুর টাকা আয় করা যায়।

কিন্তু, এর জন্য অবশ্যই একটি ওয়েবসাইটের প্রয়োজন হয়।

আর ব্লগার দিয়ে আপনি খুব সহজেই এই ওয়েবসাইট বানিয়ে নিতে পারবেন এবং সেখানে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে হালালভাবে টাকা আয় করতে পারবেন।

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য অনেক প্লাটফর্ম রয়েছে। যেমনঃ

আপনার ওয়েবসাইটে অনেকগুলো কন্টেন্ট হয়ে গেলে এসকল ই-কমার্স ওয়েবসাইটে এমাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে পারেন।

জন্য, আপনি এপ্রোভাল পেয়ে যান তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে তাদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট নিয়ে আর্টিকাল লিখবেন।

এবং ভিজিটররা আপনার লেখা প্রোডাক্টি সম্পর্কে পড়ে যদি লিংককে ক্লিক করার মাধ্যমে ঐ প্রোডাক্টটি ক্রয় করে তাহলে আপনি কমিশন পেয়ে যাবেন।

৩। স্পন্সরশিপ রিভিউ

স্পন্সরশিপ রিভিউ এর মাধ্যমে ব্লগার থেকে টাকা আয় করতে হলে আপনাকে আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট টপিক নিয়ে লেখালেখি করে যেতে হবে।

যেমন, আমি আমার ওয়েবসাইটে টেক রিলেটেড কন্টেন্ট প্রকাশ করি। এর ফলে টেক রিলেটেড বড় বড় কম্পানিগুলো আমার ওয়েবসাইটে তাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কে আর্টিকাল পাবলিশ করে।

যার বিনিময়ে আমাকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে থাকে।

ধরেন আপনি, আপনার ব্লগার সাইটে ডোমেইন-হোস্টিং নিয়ে লিখতে পারেন।

এর ফলে বড় বড় হোস্টিং কম্পানিগুলো আপনাকে টাকা দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে তাদের সার্ভিস সম্পর্কিত স্পন্সর পোস্ট প্রকাশ করতে চাইবে।

৪। ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি

আপনার যদি একটি ব্লগার ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখানে নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকে তাহলে আপনি আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

ডিজিটাল প্রোডাক্টের উদাহরন হলো অডিও, ভিডিও, ই-বুক, পিডিএফ ফাইল, ইত্যাদি যেগুলো ডিজিটালি আধান-প্রধান করা যায়।

এই সকল প্রোডাক্টগুলো আপনি ব্লগারের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন।

৫। ডিজিটাল সার্ভিস

অনলাইনে ডিজিটাল সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমেও টাকা আয় করা যায়।

আপনি ডিজিটাল সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে ব্লগার থেকে টাক আয় করতে পারবেন।

এর জন্য আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটের মেনুতে Services নাম দিয়ে একটি অপশন রাখবেন এবং সেখানে আপনার বিভিন্ন ডিজিটাল সার্ভিস যুক্ত করে দিবেন।

যেমন, আর্টিকাল রাইটিং সার্ভিস, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট , এসইও সার্ভিস, ডাটা এন্ট্রি, ইত্যাদি।

আপনি যে বিষয়ে বেশি পারদর্শী সে বিষয়ে সেবা দিয়ে ব্লগার ওয়েবসাইট থেকে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।

৬। অনলাইন কোর্স বিক্রি

আপনার ব্লগার সাইটে যদি মূল্যবান কন্টেন্ট লিখেন তাহলে ভিজিটরা আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে।

এবং আপনার কাছে থেকে বিভিন্ন টিপস এবং টিক্স জানতে চাইবে, শিখতে চাইবে।

আপনি একটি অনলাইন কোর্স বানিয়ে তা তাদের কাছে বিক্রি করে দিতে পারবেন।

এভাবে অনলাইনে কোর্স বিক্রি করার মাধ্যমেও ব্লগার থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

৭। গেস্ট ব্লগিং

গেস্ট ব্লগিং হলো নিজের ওয়েবসাইটে অন্য কাউকে লিখার জন্য অনুমতি দেওয়া।

আপনার ব্লগার ওয়েবসাইটটি যদি এসইও তে ভালো পজিশনে থাকে, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে অনেক ব্লগাররা লিখতে আগ্রহী হবে।

এবং এর জন্য আপনাকে ওরা টাকা ও দিবে।

তাহলে চিন্তা করে দেখুন, আপনি এক সাথে ২ টি জিনিস পাচ্ছেন।

ওনারা আপনার ব্লগিং ওয়েবসাইট এর জন্য আর্টিকাল লিখেও দিচ্ছে আবার এর জন্য আপনাকে টাকাও দিচ্ছে।

তো এর জন্য অবশ্যই আপনাকে এসইও শিখতে হবে।

পড়ুনঃ এসইও (SEO) কি এবং কিভাবে ওয়েবসাইটের এসইও করবো ?

তো ব্লগার থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য গেস্ট ব্লগিং অন্যতম একটি উপায় হতে পারে।

Blogger থেকে কত টাকা আয় করা যায়

ব্লগার থেকে টাকা আয়ের ব্যাপারটা নির্ভর করে CPC এবং CPM এর উপর। আপনার গুগল এডসেন্স-এর CPC এবং CPM যদি ভালো হয় তাহলে ব্লগার থেকে বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

আর CPC এবং CPM খারাপ হলে আয়ের সংখ্যা খুব নগণ্য বলে মনে হবে।

জেনে রাখা ভালো, CPC হলো Cost per click. প্রতিটি বিজ্ঞাপনে ক্লিক করার জন্য গুগল এডসেন্স আপনাকে কত টাকা দিবে তা CPC দ্বারা নির্ধারন করা হয়।

আর CPM হলো Cost per Miles. প্রতি ১০০০ বিজ্ঞাপন দেখানোর ফলে এডসেন্স আপনাকে কত টাকা দিবে তা CPM দ্বারা নির্ধারন করা হয়।

বাংলাদেশের চেয়ে ইউরোপ-আমেরিকার CPC এবং CPM অনেক বেশি ভালো হয়। ফলে, ঐসব দেশ থেকে ব্লগার সাইটে ভিজিটর আসলে আপনার ইনকাম বেশি হবে।

বাংলা লিখে ব্লগার থেকে টাকা আয়

অনেকে অনেক সময় জিজ্ঞাসা করেন যে বাংলায় আর্টিকাল লিখে ব্লগার থেকে টাকা আয় করা যাবে কিনা।

হ্যা, অবশ্যই যাবে।

তাছাড়াও, অধিকাংশ বাংলা সাইটগুলোর একমাত্র ইনকাম সোর্স হচ্ছে গুগল এডসেন্স।

মনে করুন, কেউ যদি আপনাকে প্রশ্ন করে বাংলা ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়? তাহলে আপনি নির্দীদ্বায় বলে দিতে পারবেন গুগল এডসেন্স।

আর বাংলা সাইটগুলোতে গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম তুলনামূলকভাবে খুব কম হয় ।

ধরুন, আমেরিকা থেকে ১০০ ভিজিটর আসলে যদি আপনার ইনকাম ৫০০ টাকা হয়, সেখানে বাংলাদেশ থেকে ভিজিটর আসলে আপনার ইনকাম হবে সর্বোচ্চ ৫০-১০০ টাকা।

আমার বাংলা ব্লগ থেকে প্রতিমাসে এখন গড়ে ১০ ডলার ইনকাম হয়। এবং লেখা আমার ব্লগ পড়তে প্রতিমাসে ৩০০০+ ভিজিটর আমার বাংলা সাইটে আসে।

কিন্তু, ব্লগারে শুধু বাংলায় আর্টিকাল লিখলে বাংলাদেশ থেকেই অধিকাংশ ভিজটর আসে এবং ইনকাম খুব কম হয়।

যেমন, প্রতিমাসে যদি ওয়েবসাইটে ৩০ হাজার ভিজিটর আসে তাহলে অনুমানিক ১০০ ডলার বা ৯০০০ টাকা পেতে পারেন।

তাই, আপনাদের বলি, যত তাড়াতাড়ি পারেন ব্লগিং শিখুন, কষ্ট করুন। এতে করে আপনার সুন্দর একটা ক্যারিয়ার হবে।

Conclusion – ব্লগার একাউন্ট থেকে টাকা আয়

ব্লগার থেকে টাকা আয় করার পদ্ধতি উপরে ধাপে ধাপে আলোচনা করেছি আপনারা দেখেছেন।

ঐ প্রক্রিয়াগুলো অনুসরন করে ব্লগার থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

কিন্তু, আমি কখনোই টাকা আয় করার জন্য ব্লগার ব্যবহার করাকে সাজেস্ট করবো না।

আমি বলবো, ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা খরচ করে একটি প্রোফেশনাল ওয়েবসাইট বানিয়ে সেটার মাধ্যমে টাকা আয় করার চেষ্টা করুন।

আর, এ বিষয়ে সম্পূর্ন গাইডলাইন পেতে আমার লেখা নিচের আর্টিকালগুলো পড়ুনঃ

Check Also

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার ১০ টি উপায় ২০২৪

স্টুডেন্ট লাইফে কারো হাতেই তেমন টাকা থাকে না। আবার অনেকে বাসায় টাকা চাইতে অস্বস্তি বোধ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *