ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল নাকি হারাম? হুজুররা কি বলে

আমরা যারা মুসলিম রয়েছি এবং ইউটিউব নিয়ে কাজ করি তাদের মাথায় একটি প্রশ্ন অনেক সময় নাড়া দেয় যে ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল নাকি হারাম? এটি নিয়ে আগে অবশ্যই অনেক ওলামায়ে কেরামগণ বিভিন্ন বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও অনেকে বুঝে উঠতে পারছেন না যে টাকা আয়ের জন্য অনলাইনকে বেছে নিবেন কিনা, অনলাইনে আয় কি হালাল কিনা। তাদের জন্যই আজকের আর্টিকালটি। আজকের আর্টিকাল মন দিয়ে পড়লে জানতে পারবেন ইউটিউব থেকে আয় হালাল কি না।

তার পাশাপাশি আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকালের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। যেমনঃ

  • ভিডিও করা কি জায়েজ
  • মিউজিক কি হারাম
  • বিজ্ঞাপন দেখে টাকা আয় করা কি হালাল
  • গুগল এডসেন্স থেকে আয় কি হারাম
  • হারাম টাকা হালাল করার উপায় কি, ইত্যাদি।

হালাল হারাম স্বমন্ধে সকল প্রশ্নের উওর আপনি আজকের এই পোস্টে পেয়ে যাবেন।

অর্থাৎ, অনলাইন আয় সম্পর্কে ইসলাম ধর্ম কি বলে এই আর্টিকালের মাধ্যমে আপনি পুরোটা জানতে পারবেন। এবং আপনি নিজে নিজেই একটি সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারবেন যে আপনি টাকা আয় করার জন্য কোন পথকে বেছে নিবেন। অনলাইন নাকি অফলাইন?

তাই, চলুন মূল আলোচনায় প্রবেশ করি। কিন্তু এর আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে ইউটিউব থেকে আয় হয় কিভাবে।

সূচিপত্রঃ

ইউটিউব থেকে আয় করা হয় কিভাবে?

যেহেতু আপনারা ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল কিনা এই বিষয়টি নিয়ে জানতে চাচ্ছেন তাই অবশ্যই আপনি জানেন যে ইউটিউব থেকে আয় করা হয় কিভাবে।

তবুও যারা জানেন না তাদেরকে আগে বিষয়টি জেনে নিতে হবে।

আসলে অনেকভাবেই ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। কিন্তু ইউটিউব থেকে আয় করার প্রধান উৎস হচ্ছে গুগল এডসেন্স।

আরো অনেকভাবেই ইউটিউব থেকে আয় করা যায় যেমন প্রোডাক্ট বিক্রি, স্পন্সরশিপ রিভিউ, এফিলিয়েট মার্কেটিং।

কিন্তু, ইউটিউব থেকে টাকার আয় হালাল কিনা এ নিয়ে গুগল এডসেন্স এর মধ্যে বেশি সন্দেহ থাকে। সহজেই এটি বুঝা যায় না যে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা হালাল কি না।

অবশ্যই পড়ুনঃ ফেসবুকে কিভাবে টাকা আয় করা যায়

ইউটিউব গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে আয় হয়?

ইউটিউব চ্যানেলে গুগল এডসেন্স নিয়ে কাজ করতে গেলে প্রথমে ইউটিউবের নিয়ম মেনে চ্যানেল Monetization করতে হয়।

এর জন্য YouTube Channel এ ১০০০ হাজার সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ-টাইম জমাতে হয়।

অর্থাৎ, আপনার চ্যানেলে ১০০০ জন সাবস্ক্রাইব করতে হবে এবং আপনার আপলোডকৃত ভিডিওগুলো সর্বমোট ৪০০০ ঘন্টা ভিউ করতে হবে।

তাইলেই কেবল আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল Monetize করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

মনিটাইজ করার পর ইউটিউব কতৃক আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। এবং প্রতিটি বিজ্ঞাপন দেখার জন্য গুগল এডসেন্স একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে।

তারপর একাউন্টে ১০০ ডলার জমা হয়ে গেলে সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে টাকাটি চলে আসবে। ইউটিউব থেকে টাকা তোলায় উপায় খুবই সহজ এবং এর জন্য ইউটিউবারকে কোনো ঝামেলা পোহাতে হয় না

এভাবেই ইউটিউবে গুগল এডসেন্স থেকে আয় করা হয়।

অবশ্যই পড়ুনঃ গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় করবেন যেভাবে

ইউটিউব আয়ে হালাল-হারাম নিয়ে সন্দেহ কোথায়?

আমরা জেনেছি বিভিন্ন উপায়ে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। কিন্তু ইউটিউব আয় হালাল হারাম নিয়ে বেশি সন্দেহ হয় গুগল এডসেন্স কে।

কেন সন্দেহ?

কারন, গুগল এডসেন্স কতৃক দেখানো বিজ্ঞাপনে আপনার কোনো হাত থাকবে না। অর্থাৎ, ইউটিউব যেমন খুশি তেমন বিজ্ঞাপন দেখাবে। সেখানে হারাম পণ্যের বিজ্ঞাপন কিংবা ন*গ্ন না*রীর ছবি প্রদর্শীত হতে পারে।

যে মানুষ যে বিষয়টি নিয়ে বেশি আগ্রহী তাকে সে ধরনের বিজ্ঞাপন দেখানো হবে। যেমন কারো যদি সিগারেট খাওয়া নিয়ে আগ্রহ থাকে তাহলে থাকে মদের বিজ্ঞাপন দেখানো হতে পারে।

এখানেই আসল সন্দেহ। কারন আপনার দ্বারা যদি কোনো হারাম জিনিসের প্রচার করা হয় তাহলে আপনি গুনাহের ভাগীদার হতে পারেন। তাই নয় কি?

ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল কিনা জেনে নিন বিভিন্ন হুজুরদের বক্তব্য

ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল নাকি হারাম এটি খুব সহজেই বুঝা যায় যদি কয়েকজন আলেমের বক্তিতা শুনা যায়।

আমি যেহেতু পেশায় একজন আলেম না তাই আমার ফতুয়া দেওয়ার কোনো অধিকার নাই। কিন্তু আমি যেটা করতে পারি সেটা হচ্ছে বিভিন্ন আলেমদের বক্তিতার বিশ্লেষন করতে পারি। আপনাদের বুঝাতে পারি যে কোন আলেম কি বলেছে।

তাই এখানে কিছু আলেমের আলোচনা তুলে ধরা হলোঃ

শায়খ আহমাদুল্লাহ

অনেকেই ইসলামিক চ্যানেল ওপেন করেন এবং আলেম-ওলামাদের লেকচার সহ অনেক কিছু আপলোড করেন। প্রচুর পরিমান ভিউয়ার এবং সাবস্ক্রাইবার আনার চেষ্ঠা করেন। এরপরে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে টাকা কামাই করেন। ইউটিউব চ্যানেলে এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা কামাই করা জায়েজ নাই

তিনি আরো বলেন, “তার কারন হলো, ইউটিউব চ্যানেলে আপনি যদি এডসেন্স অপশন ওপেন করেন তাহলে ইউটিউব কতৃপক্ষ যে Advertisement গুলো দিবে এর সবগুলো বৈধ Advertisement না। এখানে না*রী দেহ প্রদর্শিত হতে পারে, এখানে মিউজিক আসতে পারে, এখানে হারাম জিনিসের Advertisement আসতে পারে। তাহলে আপনি আপনার চ্যানেলের মাধ্যমে হারাম জিনিসের সহায়তা করলেন।”

আল্লাহ কুরআনে বলেন, “অন্যায়ের কাজে সহযোগীতা করা অন্যায় কাজ করার সমান।”

তাই শায়খ আহমাদুল্লাহ এর এই কথা থেকে বুঝা যায় এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম হালাল নয়,কারন এখানে না*রীর দে*হ প্রদর্শীত হতে পারে, অশ্লী*ল এড এবং হারাম পণ্য প্রচার হতে পারে।

মিজানুর রহমান আজহারী

“এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম জায়েজ হবে না । তবে,দুটি শর্তে তা হালাল হতে পারে।”

  1. কন্টেন্ট হালাল হতে হবে।
  2. এড প্রচার করার মাধ্যমে হালাল হতে হবে।

এখানে যদি কোনো সিগারেট কিংবা মদের এড দেওয়া হয় তাহলে কিন্তু সেটা হালাল হচ্ছে না। যদিও এখানে কোনো না*রীর ছ*বি দেওয়া হয়নি তবুও যেটিকে প্রোমোট করা হচ্ছে সেটি হারাম।

অথবা কোনো হালাল জিনিসের এড যেমন কোনো খাবার, বিস্কুট অথবা শরবতের এড কিন্তু সেখানে নারীকে অশ্লীলভাবে উপস্থাপন করছে সেটাও হালাল হবে না।

তাহলে, ইউটিউব থেকে আয় হালাল হতে হলে কন্টেন্ট ও হালাল হতে হবে এবং এড ও হালাল হতে হবে। সেখানে কোনো হারাম জিনিসের বিজ্ঞাপন দেওয়া যাবে না, এবং নারীকে অশ্লীলভাবে উপস্থাপন করা যাবে না।

শায়েখ মতিউর রহমান মাদানী

পয়সা ইনকাম করা অনলাইনে। এগুলোতে ২ টি ফেতনা বা ক্ষতিকত দিক।

একটি হচ্ছে এখানে নোংরা অশ্লিল এড চলে আসে।

একটা লোক ইউটিউবে বক্তিতা শুনছে কিন্তু এর মাঝে হুট করে নোংরা এড চলে আসে, অর্ধ উ*ল*ঙ্গ না*রীর ছ*বি চলে আসে আবার কখনো মিউজিক চলে আসে। এটি খুব বড় ফেতনা। এটি চরিত্র ও আমলকে ধ্বংস করে দেয়।

আরেকটি হলো এখানে দাওয়াতের ক্ষতি হয়।

অনেকেই নালিশ করলো যে শায়েখ ইউটিউবে আপনার ওয়াজ শুনতে পারি না। যখনই কোনো ওয়াজ শুনা শুরু করি সেখানে খারাপ এড আসতে লাগে, মিউজিক আসতে লাগে, মহীলা০দের ছবি আসতে লাগে। তখন খুব খারাপ লাগে তাই এগুলো শোনা বাদই দিয়েছি।

নাউওযুবিল্লাহ।

তাহলে কত ক্ষতি হয় এতে ইসলামিক দাওয়াতের।

ইউটিউব বিজ্ঞাপনের নতুন নিয়ম

ইউটিউব ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখাতে হলে আগে চ্যানেলকে মনিটাইজেশন করতে হতো। কিন্তু, ইউটিউবের নতুন নিয়ম হলো সব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো হবে।

monetized এবং unmonetized সকল চ্যানেলেই যেহেতু বিজ্ঞাপন দেখানো হবে তাহলে এখন আমাদের প্রশ্ন থেকে যায় যে ইউটিউবের মাধ্যমে আয় হালাল হবে কি না।

না কি এখন ইউটিউওবে ভিডিও করা জায়েজ নাই। এই নিয়ে কোনো আলেমকেই এখন বলতে দেখা যায় নি। যদি কোনো বক্তিতার স্বন্ধান আমি পেয়ে থাকি সাথে সাথেই এখানে যুক্ত করে দিব।

নতুন নিয়ম অনুসারে ইউটিউব থেকে আয় করার হালাল কি না এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের সকলের মধ্যেই এখন সন্দেহ।

হালাল উপায়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায়

যদিও অধিকাংশ আলেমদের মতে ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করা হালাল না। তবুও কিছু নিয়ম অনুসরন করে ইউটিউব থেকে হালাল উপায়ে আয় করা যেতে পারে।

নিচে এরই কয়েকটি উপায় আমি সংক্ষেপে আলোচনা করছি।

দেখে নিন ইউটিউওব হারাম টাকা হালাল করার উপায় কি

স্পন্সরশিপ করে ইউটিউব থেকে হালাল আয়

ইউটিউব থেকে হালাল উপায়ে ইনকাম করার একটি উপায় হতে পারে কোনো হালাল প্রোডাক্টের স্পন্সরশিপ রিভিউ ভিডিও তৈরি করা।

স্পন্সরশিপ বিষয়টি আপনি নাও জেনে থাকতে পারেন।

ইউটিউব স্পন্সরশিপ হলো আপনার ভিডিও মাধ্যমে অন্য কোনো কম্পানির একটি প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত ভালো-মন্দ বলে দিবেন। এর জন্য জন্য কম্পানি আপনাকে টাকা দিয়ে থাকবে।

তবে, কোনো প্রোডাক্ট কিংবা কম্পানির স্পন্সশিপ করার আগে ভালো করে যাচাই করে নিবেন পণ্যটি ইসলামে বৈধ কিনা।

ইউটিউব চ্যানেল বিক্রি

আপনি যদি হালাল উপায়ে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করেন তাহলে একটা সময় পর সে চ্যানেলটি বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন।

এটি একটা অনলাইন ব্যাবসা করার মতো। আর ইসলামে ব্যবসা করা জায়েজ রয়েছে।

কিন্তু মনে রাখবেন, এর জন্য আপনার চ্যানেলের ভিডিও, অডিও, ভিউয়ার সবকিছু ঠিকঠাক হতে হবে। কোনোভাবেই ক্রেতার সাথে প্রতারণা করা যাবে না।

ইউটিউবে নিজের কোনো পণ্য বিক্রি করে হালাল আয়

আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং সেখানে পর্যাপ্ত ভিউ থাকে, তাহলে আপনি আপনার নিজস্ব পণ্যের ভিডিও তৈরি করে মার্কেটিং করতে পারেন।

এক্ষেত্রে আপনার পণ্যটি যদি হালাল হয় তাহলে আপনার পণ্যের বিজ্ঞাপন আপনি আপনার ইউটিউব ভিডিও’র মাধ্যমে দিতেই পারেন।

এতে করে আপনার যে ইনকামটি হবে তা হালাল হবে।

ইউটিউবে শিক্ষকতা করে হালাল উপার্জন

শিক্ষকতা উত্তম একটি পেশা। মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন মাতা-পিতার পরে শিক্ষককে স্থান দিয়েছে। তাই আপনি ইউটিউবে শিক্ষকতা করতেই পারেন।

আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয়টি নিয়ে ছাত্র পড়াতে পারেন।

এবং আপনার ছাত্রদের কাছ থেকে মজুরী নিয়ে ইউটিউব থেকে হালাল প্রন্থায় আয় করতে পারেন।

তবে এ ক্ষেত্রেও আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। ইউটিউবে কাউকে কোনো ভুল শিক্ষা দেওয়া যাবে না।

তা না হলে আপনার ইনকাম শতভাগ হালাল নাও হতে পারে।

অবশ্যই পড়ুনঃ

এডসেন্স ইনকাম কে হালাল করার উপায় কি?

উপরে হালাল উপায়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার যতগুলো উপায়ের কথা বলেছি সেখানে একটির মধ্যেও গুগল এডসেন্স এর কথা নাই।

কারন, শায়েখদের ভাষ্যমতে ইউটিউব থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা হালাল না। কেননা, সেখানে problem হবে এমন কিছু বিজ্ঞাপন চলে আসে।

কিন্তু যদি এইসকল হারাম বিজ্ঞাপনগুলো দূর করা যায়, তাহলে আমার মনে হয় গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করা হালাল হবে।

তাহলে কিভাবে এসব হারাম বিজ্ঞাপনগুলো গুগল এডসেন্স থেকে দূর করা যায় এবং ইউটিউবের ইনকামকে হালালে রূপান্তর করা যায়?

চলুন সে বিষয়টি দেখে নিই

কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে হারাম বিজ্ঞাপন দেখানো বন্ধ করবেন (How to off haram AdSense ads)?

গুগল এডসেন্স থেকে আপনি চাইলে হারাম বিজ্ঞাপন দেখানো বন্ধ করে দিতে পারবেন।

মনে করুন, আপনার চ্যানেলে গুগল এডসেন্স ৪০ টি কম্পানির বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছে। এর মধ্যে ধরুন ৩০ টি বিজ্ঞাপন হারাম এবং ১০ টি বিজ্ঞাপন হালাল।

তাহলে আপনি যদি সেই ৩০ টি হারাম বিজ্ঞাপন রিমোভ করে দিন, তাহলে আপনার চ্যানেলে শুধুমাত্র হালাল বিজ্ঞাপনগুলোই দেখাবে।

ফলে, গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে আয় করা হালাল হতে পারে।

তো কিভাবে এটি করবেন?

  • গুগল এডসেন্স একাউন্টে প্রবেশ করুন।
  • তারপর, বামপাশের মেনো থেকে Blocking অপশনে যান।
  • সেখান থেকে যে হারাম বিজ্ঞাপনগুলো রয়েছে সেগুলো ব্লগ করে দিন।

Conclusion (ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল কিনা)

আশা করি আজকের টপিক ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল কিনা এই বিষয়ে আপনার একটি ধারনা হয়েছে। এর পরেও যদি কোনো প্রকার প্রশ্ন থাকে, তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানান।

আগেও বলেছি আমি কোনো আলেম না। তবুও, আমি আমার কিয়াস থেকে আমি আপনাদের একটি পরামর্শ দিতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

এই পর্যন্তই, ভালো থাকবেন।

Avatar of Shakib Hasan

Blogger and SEO Expert. Founder of Techbdtricks. I always try to explore something new and let the people know about that. Keep me in your prayers.

Leave a Comment