google.com, pub-2818299811453184, DIRECT, f08c47fec0942fa0

ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার সেরা ১০টি লাভজনক আইডিয়া

ব্যবসা বা উপার্জনের জন্য পুঁজি বা মূলধন থাকা বাধ্যতামূলক। তবে তা হতে পারে আর্থিক পুঁজি, দক্ষতা, অধ্যবসায় ও একাগ্রতা, মেধাশক্তি ইত্যাদি। এই লেখাতে আর্থিকভাবে পুঁজিহীনদের জন্য ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার ১০টি আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা আইডিয়া

পুঁজি ছাড়া বা খুবই সামান্য পুঁজিতে ঘরে বসে উপার্জন করার ১০টি উপায় ও সে সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নিচে তুলে ধরা হলো:

(১) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের পন্য বা সেবা নিজ প্রচারণার মাধ্যমে বিক্রি করাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য কোন প্রকার পুঁজি, শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন হয় না। তবে অবশ্যই মার্কেটিং এর উপর দক্ষতা লাগে। 

বিক্রয়ের একটি অংশ কমিশন বা লভ্যাংশ হিসেবে মার্কেটারকে প্রদান করা হয়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য আপনার একটি বিশেষ ট্রাফিক সোর্স প্রয়োজন হবে। যেমন: ফেসবুক পেজ, ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল ইত্যাদি। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে বাসায় বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার সবচেয়ে সুবর্ণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাপী বড় কিছু মার্কেটপ্লেস। এগুলো হলো:

  • Amazon
  • Alibaba
  • Flipkart
  • eBay
  • Walmart
  • Share a sale

এছাড়াও বাংলাদেশের Daraz, Shopup BD, Pickaboo, Self, Rokomari ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

(২) হস্তশিল্প বিক্রির ব্যবসা

বর্তমানে উৎপাদন শিল্পের প্রায় সকল ক্ষেত্রেই মেশিন ব্যবহার করা হয়। তবে হস্তশিল্পের প্রতি মানুষের নান্দনিক টান রয়েছে ব্যাপক। কৃষি কাজের সরঞ্জাম, ঘর সাজসজ্জা সরঞ্জাম ও বিভিন্ন শো পিস তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।

সুতা, পুতি, মাটি, বাঁশ ইত্যাদি বিভিন্ন কাঁচামাল দিয়ে- ফুলদানি, পুতুল, হাড়ি, পাখা, ঝুড়ি, ব্যাগ ইত্যাদি নানা জিনিস তৈরি করতে পারবেন, খুবই কম খরচে। নূন্যতম পুঁজি না থাকলে নিজে পণ্য তৈরি না করে বিভিন্ন হস্তশিল্পের প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে অনলাইনে মার্কেটিং করতে পারেন। তাদের পণ্য অনলাইনে বিক্রি করে/ অর্ডার কনফার্ম করে, নির্দিষ্ট সার্ভিস চার্জ নিয়ে কুরিয়ারের মাধ্যমে পণ্য সরবরাহ করতে পারেন।

(৩) প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সিং 

ঘরে বসে বিনা রিস্কে ব্যবসা করার সবচেয়ে বড় মাধ্যম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা। আপনার একটি, ডেস্কটপ কিংবা স্মার্টফোন থাকলেও ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করার বহু মাধ্যম থাকলেও সবগুলো ফ্রিল্যান্সিং নয়। মূলত মুক্তভাবে নিজের দক্ষতার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিকে সেবা প্রদান করাকেই ফ্রিল্যান্সিং বলে। 

ফ্রিল্যান্সিং করতে প্রয়োজন প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও ধৈর্য। প্রথমে একটি নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু বাছাই করে, ইউটিউব থেকে বিনামূল্যে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। বর্তমানে ফেসবুকের কিছু পেইজে ১০/২০ টাকাতেও বিভিন্ন পেইড ভিডিও কোর্স পাওয়া যায়। মোবাইল দিয়েও কন্টেন্ট রাইটিং, থাম্বনেইল ডিজাইনিং ইতালি বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়। এছাড়া গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।

আপনার দক্ষতা লোকাল অথবা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের কাজ করতে পারবেন। এছাড়া বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস, যেমন- Fiverr, Upwork, Freelancer, design 99, People Per Hour ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে সেলার হিসেবে কাজ করতে পারেন। 

(৪) টেলিকম ব্যবসা

ঘরে বসে স্বল্প পুঁজিতে ব্যবসা করার অন্যতম উপায় হচ্ছে টেলিকম ব্যবসা। টেলিকম ব্যবসা মূলত ফ্লেক্সিলোড করা, বিভিন্ন সিমের অফার সেল করা ইত্যাদি। টেলিকম ব্যবসার জন্য একটি নির্দিষ্ট সার্ভারের সাথে যুক্ত হয়ে, তাদের থেকে স্বল্পমূল্যে সিমের Minute,MB, Bundle অফারগুলো ক্রয় করে গ্রাহকের নাম্বারে পাঠাতে হয়। 

এক্ষেত্রে প্রথম অফারটি ক্রয়ের জন্য পুঁজি না থাকলে, গ্রাহকের কাছ থেকে অফারের মূল্য নিয়ে তা সার্ভারে জমা দিন। তারপর গ্রাহকের নাম্বারে সেই অফার ডায়াল করুন। বিভিন্ন মোবাইল সিমের যেই অফারগুলোর রেগুলার প্রাইজ ৫০০ টাকা, টেলিকম সার্ভারে তা ৩৬০-৪০০ টাকায় পাবেন। এক্ষেত্রে ৪৫০ টাকায় বিক্রি করলেও প্রতি অফারে ৭০-৮০ টাকা লাভ করতে পারবেন। 

বাড়ির আশেপাশের পরিচিতদের মাঝে অথবা অনলাইনে – ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলে বিক্রি বাড়ানো যায়।

(৫) কন্টেন্ট রাইটিং

ঘরে বসে বিনা ইনভেস্টে ব্যবসা করা যায় এমন লাভজনক ব্যবসা গুলোর মধ্যে কন্টেন্ট রাইটিং সবচেয়ে সময়োপযোগী। বলা হয় ‘কনটেন্ট ইজ কিং’। বর্তমানে ব্যবসায়িক প্রসারে, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট, ফ্রিল্যান্সিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, রিসেলিং ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রেই কন্টেন্ট রাইটিং অবিচ্ছেদ্য অংশ।

কন্টেন্ট রাইটিং শিখতে কোন কোর্স করতে হয় না। গুগল থেকে বেশ কয়েকটি পড়লেই বুঝতে পারবেন কিভাবে কনটেন্ট গুলো লিখা হয়েছে। তবে দীর্ঘদিন চর্চার মাধ্যমে আপনার রাইটিং স্ট্রাটেজি অন্যদের থেকে উন্নত করতে হবে। এবং আপনার লেখা অন্যদের থেকে আলাদা ও সেরা করতে হবে। 

কন্টেন্ট রাইটিং বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যেমন: ব্লগপোস্ট রাইটিং, ওয়েব কন্টেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়া এনগেজমেন্ট কন্টেন্ট, ভিডিও স্ক্রিপ্ট, রিসার্চ রাইটিং, কপিরাইটিং, প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন ইত্যাদি। একজন বাংলা কন্টেন্ট রাইটার প্রাথমিকভাবে প্রতি ১০০০ শব্দের জন্য ২০০-৮০০ টাকা বা তারও বেশি নিয়ে থাকে। অন্যদিকে, বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ইংরেজি কন্টেন্টের জন্য লেখার কোয়ালিটি অনুযায়ী সর্বনিম্ন $৫ থেকে $১০০ পর্যন্ত নিয়ে থাকে।

(৬) রিসেলিং ব্যবসা 

উৎপাদনকারী কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে স্বল্পমূল্যে পণ্য ক্রয় করে, ক্রয়মূল্যের সাথে নিজের লভ্যাংশ যুক্ত করে অধিক মূল্যে ভোক্তার কাছে বিক্রয় করাই রিসেলিং। বর্তমানে ঘরে বসে অনলাইনে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা হিসেবে ব্যাপকভাবে প্রচলিত রয়েছে।

বাংলাদেশের বহু ই-কমার্স ওয়েবসাইট রিসেলার নিয়োগ দেয়। ই-কমার্স সাইটে রিসেলারদের জন্য পণ্যের মূল্য এবং ভোক্তার কাছে বিক্রয়মূল্য কত হবে, তা উল্লেখিত থাকে। দুটি মূল্যের মধ্যমানই রিসেলার এর লভ্যাংশ। পন্যের প্যাকেজিং, পরিবহন, মূল্য সংগ্রহ ইত্যাদি সকল কার্যক্রম ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নিজেই করে থাকে। তবে বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে রিসেলার কাজ করে। 

বাংলাদেশের যে সকল প্রতিষ্ঠানগুলো বিনা পুঁজিতে রিসেলিং করার সুযোগ দেয়, সেগুলো হলোঃ 

  • Daraz
  • BDShop
  • Pickaboo
  • ClickBD
  • Othoba
  • Chaldal
  • Self ইত্যাদি।

এছাড়াও আন্তর্জাতিকভাবে Shopify, Craigslist, Amazon সাইটে রিসেলিং করতে পারবেন।

(৭) ডিজিটাল মার্কেটিং

আধুনিক যুগে ব্যবসায়িক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই গুরুত্ব দিচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে। ধারণা করা হয়, ২০২৫ সালের মধ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং হবে ব্যবসার অন্যতম প্রধান অংশ। নিজের তৈরি কোন পণ্য থাকলে/ স্থানীয় উৎপাদনমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানের পণ্য চুক্তিবদ্ধ ভাবে/ আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য বা সেবার ডিজিটাল প্লাটফর্মে মার্কেটিং করে ঘরে বসে পুঁজি ছাড়া ব্যবসা করতে পারবেন। 

এর জন্য প্রথমেই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের বিভিন্ন অংশ রয়েছে, যেমন- কন্টেন্ট মার্কেটিং, ভিডিও মার্কেটিং, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, এসইও ইত্যাদি। একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার কোন প্রতিষ্ঠানে বেতনভুক্ত হিসেবে কাজ করলেও, মাসিক সর্বনিম্ন ৫০-৭০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে।

এই সেক্টরে অনেক বেশি পারদর্শীতে থাকলে এবং অভিজ্ঞ হলে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলোতে ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেলের প্লেলিস্ট দেখে বা ফেসবুকে নামমাত্র মূল্যে বিক্রিত কোর্স কিনে শিখতে পারবেন।

(৮) অনলাইন টিউটরিং বা কোর্স সেলিং

শিক্ষা, কারুকার্য, হস্তশিল্প, কেক বা ঘরোয়া কিছু তৈরি, ফিটনেস, ফেলনা জিনিস দিয়ে ব্যবহারিক তৈজসপত্র তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে আপনার দক্ষতা থাকলে অনলাইন টিউটরিং বা কোর্স সেলিং করতে পারেন। নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকলে ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসার অন্যতম মাধ্যম এটি।

প্রযুক্তির এই যুগে অনলাইনে লাইভ ক্লাসের চাহিদা ব্যাপক। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং ফেসবুক পেজ অনলাইন টিউটরিংয়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। সেগুলোর মাধ্যমে আপনার প্রথম কাজটি পেতে পারেন। নিজের হাতে থাকা মোবাইলের মাধ্যমেই উচ্চ সম্মানিতে সেখানে শিক্ষকতা করতে পারবেন। অথবা আপনার সেখানো বিষয়বস্তুর ভিডিও ধারণ করে কোর্স হিসেবে আগ্রহী প্রার্থীদের কাছে বিক্রি করতে পারবেন।

Fiverr, Upwork ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস গুলোতে অনলাইন টিউটরের চাহিদা অনেক। তবে সেখানে কাজ পেতে উচ্চ দক্ষতা প্রয়োজন।

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

(৯) সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট

বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে টিকে থাকতে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের জন্য দক্ষ জনবল/ ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকে। একে সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বলা হয়। 

আপনার কাজ হবে সেসকল প্রতিষ্ঠানের হয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, যেমন- ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, পিন্টারেস্ট, লিংকড ইন ইত্যাদি পরিচালনা করতে হবে। পাশাপাশি ফলোয়ার বৃদ্ধি, প্রোফাইল সচল রাখা, প্রোডাক্ট প্রমোটিং ইত্যাদি কাজ করতে হবে।

এসকল বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও চর্চার মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে, ফেসবুকের বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে কিংবা বড় মার্কেটপ্লেসে কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার মাসিক ইনকাম $২০০ থেকে $২০০০ বা তারও বেশি হতে পারে। দক্ষতা থাকলে ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসাটি করতে পারবেন।

(১০) ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং 

বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তিগত পরিচিতিকে কাজে লাগিয়ে কোন পণ্য বা প্রতিষ্ঠানের প্রমোট করাকেই ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং। সাধারণত ইন্সুরেন্সের মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন সেলিব্রেটিদের প্রাধান্য দেওয়া হয়। তবে বেশি ফলোয়ারযুক্ত একটি পেজ বা গ্রুপ থাকলে আপনিও ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন।

সাধারণত ইনফ্লুয়েন্সারদের ৪টি ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:

  • ন্যানো ইনফ্লুয়েন্সার: ১০,০০০ এর কম ফলোয়ার থাকলে।
  • মাইক্রো ইনফ্লুয়েন্সার: ১০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ফলোয়ার থাকলে।
  • ম্যাক্রো ইনফ্লুয়েন্সার: ১ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ ফলোয়ার থাকলে।
  • মেগা ইনফ্লুয়েন্সার: ১০ লক্ষ এর বেশি থাকলে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার ফলোয়ার সংখ্যার উপর নির্ভর করেই পন্য বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনী ফি কম-বেশি হয়।

শেষকথা

বর্তমানে অফলাইনে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে লক্ষ লক্ষ টাকা পুঁজি প্রয়োজন। সেখানে অনলাইনে ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করা যায়। আপনার একটি ভালো ফেসবুক পেজ থাকলে, একইসাথে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, রিসেলিং, ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ইত্যাদি করতে পারবেন বিনা খরচেই।

আরো পড়ুনঃ

Check Also

মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করার ১০ টি উপায় ২০২৪

স্টুডেন্ট লাইফে কারো হাতেই তেমন টাকা থাকে না। আবার অনেকে বাসায় টাকা চাইতে অস্বস্তি বোধ …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *