ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসা করার ১০টি আইডিয়া, খরচ ও মুনাফা

বাংলাদেশের চাকরির বাজার সয়ংসম্পূর্ণ নয়। পর্যাপ্ত পুঁজি না থাকায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দেওয়া কিংবা উৎপাদনমুখী কিছু করাও সম্ভব হয় না। তাই নিজের বাড়িতে স্বল্প পুঁজিতে করা যায় এমন লাভজনক ১০টি ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসা করার আইডিয়া সম্পর্কে এই লেখাতে আলোচনা করা হবে।

তো, চলুন আর দেরী না করে ঘরে বসে কি ব্যবসা করা যায় সেটি দেখে নিই।

ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসা করার ১০টি আইডিয়া

ঘরে বসে ব্যবসা করার উপায় নিয়ে এই পর্যারে বিস্তারিত আলোচনা হবে। আপনি নিজের বাড়িতে বসে এসব ব্যবসা করতে পারবেন, এমনকি কম পুজিতে শুরু করতে পারবেন। তাই ঘরে বসে করা যায় এমন ১০ টি ক্ষুদ্র ব্যবসার আইডিয়া দেখে নিন বিস্তারিতঃ

(১) কোয়েল পাখি পালন

গ্রামে কিংবা শহরের যেকোন স্থানে কোয়েল পাখি পালন করা সম্ভব। বাংলাদেশে ১৯৮৭-৮৮ সাল থেকে বানিজ্যিকভাবে কোয়েল পালন শুরু হয়। কোয়েল ৬/৭ সপ্তাহের মধ্যেই ডিম ও মাংস প্রদানের উপযোগী হয়ে উঠে। কোয়েল বছরে ২৬০-৩০০টি পর্যন্ত ডিম দেয়। একটি মুরগির তুলনায় প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ খরচ হয় কোয়েল পালনে।

প্রথমে বিশ্বস্ত খামার থেকে কোয়েলের বাচ্চা সংগ্রহ করে, নিজের বাড়িতে খাচায় পালন করতে হবে। পরবর্তীতে ব্যবসার প্রসার করে বড় খামার তৈরি করতে পারবেন। কোয়েলের বাচ্চা ৭-১০ টাকা পিস ক্রয় করে ১ বছরে প্রায় ২৮০ টি ডিম সংগ্রহ করতে পারবেন। সর্বশেষ প্রতি পিস কোয়েল পাখি ৬০-৭০ টাকা দরে মাংসের জন্য বিক্রি করতে পারবেন।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • পালনের জন্য খাঁচা তৈরি (৩-৪ হাজার টাকা), প্রতি বর্গফুটে ৮টি পাখি পালন করা যায়। (৪০০/৫০০ টাকার ছোট খাঁচাতেও শুরু করতে পারেন)।
  • কোয়েলের বাচ্চা সংগ্রহ, প্রতি পিস ৭-১০ টাকা, পুঁজি অনুসারে।
  • কোয়েল পাখির খাবার, পানি ও খাবারের পাত্র, লিটার ক্রয় (পরিধি অনুসারে)।

৬/৭ সপ্তাহে ডিম ও মাংস উৎপাদনের শুরু হলে, তার কিছু পরিমান বিক্রি করেই ব্যবসার প্রসার করতে পারবেন। ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসা হিসেবে কোয়েল পাখি পালন করা অত্যন্ত লাভজনক।

(২) কেক ও বেকারি আইটেম তৈরি

বর্তমানে বিভিন্ন দিবস উদযাপন, জন্মদিন, বিবাহ বার্ষিকী ইত্যাদিতে কেক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বাজারে বিক্রি করা বাসি ও সাধারণ ডিজাইনের কেক থেকে ঘরে বসে হাতের কাজ করা আকর্ষণীয় ডিজাইনের কেকের চাহিদা অনেক বেশি। আপনি যদি আকর্ষণীয় ডিজাইনের স্বাদের কেক তৈরি করতে পারেন, তাহলে তা উচ্চমূল্যে বিক্রি করতে পারবেন। 

এর জন্য প্রথমে বিভিন্ন কেক তৈরীর কোর্স করে অথবা বিনামূল্যে ইউটিউব থেকে শিখতে পারেন। ব্যবসার প্রচার-প্রসারনের জন্য নিজের ফেসবুক প্রোফাইল বা পেজ এর মাধ্যমে ছবি আপলোড করে পরিচিতি পেতে পারেন। বাজারের কেক গুলো প্রতি পাউন্ড ২৫০-৩০০ টাকায় পাওয়া যায়। সেখানে হোমমেড কেক গুলোর জন্য প্রতি পাউন্ড ৫০০/৭০০/১০০০ টাকা নিয়ে থাকে অনেকেই। 

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • কেক তৈরির সরঞ্জাম ও উপকরণ বাবদ ৩-৫ হাজার টাকা।
  • নিজের বাড়িতে চর্চা ও বিনামূল্যে পরিচিতদের মাঝে বন্টন করে প্রচারনা।

(৩) পাইকারি, রেডিমেড বা গজ কাপড়ের ব্যবসা

নারী পুরুষ সকলেই বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট থেকে (যেমন: ইসলামপুর) পাইকারি, রেডিমেড বা গজ কাপড় স্বল্প মূল্যে ক্রয় করে বাড়িতে বসেই বিক্রি করতে পারেন। ঘরে বসে কাপড়ের ব্যবসা করতে চাইলে কাপড়ের কোয়ালিটি ভোক্তার চাহিদা অনুযায়ী হতে হবে। 

বাড়িতে বসেই এই ব্যবসাটি করা যায় ক্ষুদ্র ব্যবসাটিতে অবশ্যই স্থানীয় মার্কেট থেকে কম মূল্যে কাপড় বিক্রয় করতে হবে। তাই কাপড় ক্রয়ের ক্ষেত্রে ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি রাখতে হবে।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • পাইকারি, রেডিমেড বা গজ কাপড় ক্রয়ের জন্য পুঁজি, ৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সামর্থ্য অনুযায়ী।

(৪) কুটির শিল্প

বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উৎপাদন বর্তমানে খুবই কম। তবে এর বাজার চাহিদা অনেক বেশি। আকর্ষণীয় শো-পিস, হাতের তৈরি প্রাকৃতিক উপাদানের আসবাবপত্র, নিত্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম, সুতার ব্যাগ, বাঁশের ঝুড়ি, ফুলদানি ইত্যাদি বিভিন্ন উপাদান হতে পারে।

মহিলাদের জন্য ঘরে বসে ব্যবসা করার আইডিয়া হিসেবে আপনি কুটির শিল্পকে বাছাই করতেই পারেন। আমাদের দেশের নারীরা ঘরে বসে বিভিন্ন কুটির শিল্পের জিনিস তৈরি করে মার্কেটে বিক্রি করে সাবলম্ভী হয়ে উঠছে।

ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসার এই উপাদান গুলো স্থানীয় বাজারে, বিভিন্ন শো-পিসের দোকানে কিংবা অনলাইনে বিক্রয় করতে পারবেন। আপনার বানানো শিল্পটি যত আকর্ষণীয় হবে তার মূল্যমান তত বেশি হবে।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • কুটির শিল্পের নির্দিষ্ট উপাদান তৈরীর প্রশিক্ষণ (ইউটিউব থেকেও শিখতে পারবেন)।
  • প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও উপকরণ ক্রয়।

(৫) মধু উৎপাদনের ব্যবসা

মধু উৎপাদন একটি জনপ্রিয় ও লাভজনক ব্যবসা। ‘হানি কাল্টিভেশন ট্রেনিং সেন্টার ইন বাংলাদেশ’ থেকে অনলাইনে বা সরাসরি প্রতিষ্ঠান থেকে মধু উৎপাদনের প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন। গ্রাম্য পরিবেশে হলে, মাত্র ৫,০০০ টাকা পুঁজিতেও মধু উৎপাদন শুরু করা যায়। খাঁটি মধুর চাহিদা খুব বেশি থাকায় বাজারজাতকরণও সহজ।

ধীরে ধীরে ব্যবসায় প্রসার হলে, স্থানীয় বাজার ছাড়িয়ে অনলাইনে/ ফেসবুক মার্কেটিংয়ের মাধ্যমেও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আপনার উৎপাদিত মধু বিক্রি করতে পারবেন।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • মৌমাছির চাক তৈরির জন্য বাক্স ক্রয়, ৪/৫ হাজার টাকা।
  • মধু উৎপাদনের প্রাথমিক উপাদান- ছোট মৌমাছি সংগ্রহ/ক্রয়, ২-৫ হাজার টাকা।

(৬) অনলাইনে ই-কমার্স ব্যবসা

ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসার তালিকা প্রকাশ করলে এর মধ্যে একটি থাকবে ই-কমার্স ব্যবসা। করোনা কালীন সময় থেকে বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসারং প্রসার হচ্ছে ব্যাপকভাবে। দেশের অধিকাংশ মানুষের হাতেই স্মার্টফোন থাকায়, অনলাইনে কেনাকাটা করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন অনেকেই।

নিজেদের তৈরি কোন পন্য, হস্তশিল্প, কুটির শিল্প, স্থানীয় মার্কেটের বিভিন্ন দোকানের পণ্য কিংবা অন্যান্য ই-কমার্স সাইটের পণ্য রিসেলিং নিজে বিক্রি করে লভ্যাংশ পেতে পারেন। ঘরে বসে ক্ষুদে ব্যবসা গুলোর মধ্যে এটি কিছুটা কঠিন ও সময় সাপেক্ষ হতে পারে। তবে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের দক্ষ হতে পারলে টু জিবিহীন এই ব্যবসায় লক্ষ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • একটি স্মার্টফোন, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার।
  • ইন্টারনেট কানেকশন।
  • ই-কমার্স ব্যবসা সম্পর্কে ধারণা।
  • নিজের ই-কমার্স ওয়েবসাইট খুলতে চাইলে ডোমেন, হোস্টিং, ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট বাবদ খরচ।

(৭) হোম ট্রেনিং সেন্টার

নির্দিষ্ট কোনো ক্ষেত্রে দক্ষ ব্যক্তিদের জন্য হোম ট্রেনিং সেন্টার সর্বোত্তম উপায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে, হস্তশিল্প উৎপাদনে, কারুকার্য, স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষক, বিদেশি ভাষা শিক্ষা ইত্যাদি যেকোন ক্ষেত্রে দক্ষ হলে নিজের বাড়িতেই ট্রেনিং সেন্টার পরিচালনা করতে পারেন। 

অধিক খরচ ছাড়া ঘরে বসে ছোট ব্যবসা করতে শুরু করতে পারেন হোম ট্রনিং সেন্টার। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য বাড়তি খরচের প্রয়োজন নেই। তবে নির্দিষ্ট বিষয়ে পরিপূর্ণ দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রথমে নিজে প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং চর্চার প্রয়োজন রয়েছে। তারপর লিফলেট ও পোস্টার এর মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা করে প্রশিক্ষণার্থে পাবেন।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দক্ষতার প্রশিক্ষণ নেওয়া।
  • প্রশিক্ষণের জন্য বিষয়বস্তুভিত্তিক সরঞ্জাম। (যেমন: হস্তশিল্পে ব্যবহারিক উপাদান, যা দিয়ে প্রশিক্ষণার্থে অনুশীলন করবে)।
  • প্রচার-প্রচারণা বাবদ খরচ। 

আপনি চাইলে অনলাইনেও ভিডিওর মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দিতে পারেন। শিক্ষার্থীর সংখ্যার উপর উপার্জন নির্ভর করে।

(৮) জৈব সার তৈরির ব্যবসা

বাংলাদেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষিকাজের জন্য জৈব সার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি গ্রামে বসবাস করেন, তাহলে গ্রামে ক্ষুদ্র ব্যবসা করার জন্য আপনি গড়ে তুলতে পারেন একটি জৈব সার তৈরির কারখানা। ঘরে বসে বিনা পুঁজিতে ব্যবসা করার জন্য জৈব সার তৈরি করা অত্যন্ত লাভজনক এবং বুদ্ধিমানের কাজ হবে। নিজের বাড়ির বর্জ্য ও প্রতিবেশীদের বর্জ্য সংগ্রহ করে, প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে তা থেকে জৈব সার তৈরি করা যায়।

পরবর্তীতে বস্তাবন্দি করে স্থানীয় বাজারে বা বিভিন্ন পাইকারদের কাছে সেই সার বিক্রি করতে পারেন। উৎপাদন ও স্থানীয় বাজার চাহিদার উপর নির্ভর করে মুনাফা পাবেন।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • জৈব সার তৈরীর প্রশিক্ষণ (উপজেলা কৃষি অফিস/ অনলাইনে ইউটিউব থেকে)।
  • বর্জ্য সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ ও বাজারজাত করনের দক্ষতা।
  • প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের খরচ। এক্ষেত্রে বিনা পুঁজিতেও ব্যবসা শুরু করা যায়।

(৯) সেলাই বা দর্জি ব্যবসা

নারীদের ঘরে বসে কাজ করার জন্য অনেক স্বামী তাদেরকে সেলাই মেশিন কিনে দেয়। এতে যেমন নিজের প্রয়োজন মেটানো যায় তেমন বাড়িতে বসেই করা যায় বিজনেস।

সেলাই বা দর্জি ব্যবসা ঘরে বসে মহিলাদের ব্যবসা করার জন্য পারফেক্ট উপায়। তবে দক্ষ দর্জি হলে একজন পুরুষও নিজের বাড়ির একটি অংশে ব্যবসা শুরু করতে পারে। এর জন্য প্রথমে পুঁজি অনুযায়ী সেলাই মেশিন, সুতা, নিবেদন ইত্যাদি ক্রয় করতে হবে।

প্রতিবেশীদের কাছ থেকে সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণের মাধ্যমে জামা কাপড় তৈরির অর্ডার নিতে হবে। ব্যবসার প্রসার হলে নিজেই বিভিন্ন কাপড় কিনে এনে দর্জির কাছে বিক্রি করতে পারবেন। ভালো কাজ পারলে এবং বাজারের দোকানগুলো থেকে কম মূল্যে সেবা দিলে কাজ বেশি পাবেন। উপার্জন নির্ভর করে কাজের চাহিদার উপর।

এটি খুব লাভজনক এবং সহজ একটি মেয়েদের জন্য ক্ষুদ্র ব্যবসা যা ঘরে বসেই স্বল্প পুঁজিতে করা যায়।

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • একটি আধুনিক সেলাই মেশিন, ১০-১৫ হাজার টাকা।
  • সুতা, মাপ নেওয়ার ফিতা ও অন্যান্য সরঞ্জাম বাবদ ১-২ হাজার টাকা।

(১০) হাঁস-মুরগি পালন

আপনি যদি গ্রামে বসবাস করেন, তাহলে হাঁস-মুরগি পালন করতে পারবেন স্বল্প পুঁজিতেই। বর্তমানে দেশি মুরগি হাঁসের চাহিদা ব্যাপক এবং বাজারমূল্যও অনেক বেশি। ঘরে বসে ছোটখাটো ব্যবসা হিসেবে প্রাথমিকভাবে এটি খামার পর্যায়ে শুরু করতে হবে না। ঘরোয়াভাবে ১০-১৫ টি মুরগি ও ১০-১৫ টি হাঁস নিয়েই পালন করতে পারেন। 

ব্যবসার শুরুতে প্রয়োজন হবে:

  • ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে, ১ মাস বয়সী ১০/১৫ টি দেশি মুরগির বাচ্চা ক্রয়, প্রতি পিস ১২০-১৫০ টাকা।
  • ১ মাস বয়সী ১০/১৫ টি হাঁসের বাচ্চা ক্রয়, প্রতি পিস ১৫০-২০০ টাকা।
  • হাঁস-মুরগির বাসস্থান তৈরি, ৩-৫ হাজার টাকা।
  • হাঁস-মুরগির খাবার।

১-২ বছরের মধ্যেই এগুলোর বংশবৃদ্ধির মাধ্যমে ছোট খামার পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারবেন।

শেষকথা

আপনি যদি ঘরে বসে ক্ষুদ্র ব্যবসা করতে চান তাহলে আপনার জন্য কোন ব্যবসাটি বেশি উপযুক্ত, তা নির্ভর করে আপনার অবস্থান, পারিপার্শ্বিক অবস্থা, পুঁজি ইত্যাদি বিষয়ের উপর। উপরোক্ত আলোচনার বিষয়গুলো বিবেচনা করে আপনার জন্য সঠিক ঘরে বসে ব্যবসা আইডিয়া বাছাই করতে পারেন। তবে যেকোনো ব্যবসাতেই সফল হতে চাইলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে একাগ্রতা, সততা ও ধৈর্য। এগুলো থাকলেই আপনি সফল হতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

Avatar of Shakib Hasan

Blogger and SEO Expert. Founder of Techbdtricks. I always try to explore something new and let the people know about that. Keep me in your prayers.

Leave a Comment