বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট ২০২৪

ফাইবার, আপওয়ার্ক, এবং ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসের মতো বাংলাদেশেরও নিজস্ব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট রয়েছে। বাংলাদেশি মানুষ যারা খুব বেশি ইংরেজীতে কথা বলতে পারে না তাদের কথা মাথায় রেখে এসব বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে।

আপনি যদি ইংরেজী না পারেন তাহলে সমস্যা নাই, এই বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সিংসাইটগুলোতে আপনি বায়ারদের সাথে বাংলায় চ্যাট করতে পারবেন।

বাংলাদেশে ফ্রিলান্সিং ওয়েবসাইট থাকার আরেকটি সুবিধা হচ্ছে এখানে বিকাশ, নগদ, রকেট কিংবা বাংলাদেশের অন্য যেকোনো মোবাইলে ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জিত টাকা রিসিভ করা যায়।

তাই, আপনি যদি ফিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ জানেন এবং বাংলা ভাষায় কথা বলতে বেশি সাচ্ছন্দ্য বোধ করেন ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য Bangladeshi Freelancing Website বেছে নিতে পারেন।

চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সবগুলো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।

সেরা ৪ টি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট

ভালো করে খুজ নিলে হয়তো বাংলাদেশে অনেক বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট পাওয়া যেতে পারে। কিন্তু এখানে ট্রাস্টেড এবং কার্যকারী সেরা কয়েকটি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে তুলে ধরা হলো।

যারা বাংলাদেশি মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে চান তারা নিচের ওয়েবসাইটগুলো সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন।

Dealancer (ডিল্যান্সার)

বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এর লিস্টে সবার প্রথমে থাকবে Dealancer যেটি ইন্টারনেট মার্কেটারদের বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্ট ক্রয়-বিক্রয়ের ডিল করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল।

বর্তমানে এখানে সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস প্রোভাইড এবং ডিজিটাল প্রোডাক্ট বিক্রি করা যায়। আপনি যদি একজন Bangladesh Website Marketer হয়ে থাকেন তাহলে এই ওয়েবসাইটে আপনার একটি একাউন্ট থাকা আবশ্যক।

কেননা বিভিন্ন সার্ভিস কিংবা ডিজিটাল প্রোডাক্ট ক্রয় কিংবা বিক্রয় করার ক্ষেত্রে এটি আপনাকে অনেকভাবে সাহায্য করবে।

আপনার যেকোনো ডিজিটাল প্রোডাক্ট সম্পর্কে লিখে আপনি এখানে একটি গিগ তৈরি করতে পারবেন, কিছুটা ফাইবার মার্কেটপ্লেসের মতো।

যখন কেউ আপনার প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী হবে তখন আপনাকে ম্যাসেজ করবে এবং আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্ট পছন্দ হলে আপনার কাছ থেকে প্রোডাক্ট কিনে নিবে।

এখানে আপনি গুগল এডসেন্স বিক্রি, ওয়েবসাইট বিক্রি, ফেসবুক সার্ভিস, ইউটিউব সার্ভিস, আর্টিকাল রাইটিং সার্ভিস, ওয়ার্ডপ্রেস থিম ও প্লাগিন বিক্রি ইত্যাদি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারবেন।

Belancer (বিল্যান্সার)

Belancer একটি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট যেটি কিনা ২০১৫ সালে তার যাত্রা শুরু করে। এটি বাংলাদেশের প্রথম ফ্রিল্যান্সিং সাইট।

বর্তমানে সাইটটিতে ৫৭, ৬৮৯ জন ফ্রিল্যান্সার রয়েছে এবং এখন পর্যন্ত ১৩, ৭২৯ টি ফ্রিল্যান্স জব এই মার্কেটপ্লেসে পোস্ট করা হয়েছে।

শুধু তাই নয়, বিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসটি সুন্দরভাবে পরিচালনা করার জন্য তাদের রয়েছে ৬৪০৩ জন্য কর্মী।

টাকা উত্তোলন, ডিপোজিট অথবা পেমেন্ট করার জন্য Payment gateway হিসেবে এখানে আপনি পেয়ে যাবেন Paypal, Visa, MasterCard, এবং bKash এর সুবিধা।

বিল্যান্সার এ ফ্রিল্যান্সিং করার নিয়ম

বিল্যান্সার এ কাজ পাওয়া এবং ফ্রিল্যান্সিং করার প্রক্রিয়া অত্যান্ত সহজ। এখানে মূলত তিন ধাপে কাজ করা হয়ে থাকে।

  1. Bid a project: এখানে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একাউন্ট খুলার পর আপনি অনেক ধরনের প্রোজেক্ট দেখতে পাবেন। পারদর্শীতার উপর ভিত্তি করে সেসব প্রোজেক্টে প্রথমে আপনাকে বিডিং করতে হবে।
  2. Wait For Approval: বিডিং করা হয়ে গেলে এপ্রোভাল পাওয়ার জন্য আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু সব প্রোজেক্টে যে আপনি এপ্রোভাল পেয়ে যাবেন তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।
  3. After Approval: যদি কোনো কাজের জন্য আপনি সিলেক্টেড হোন তথা এপ্রোভাল পেয়ে যান তারপর আপনাকে সে কাজটি করে যথাসময়ে জমা দিতে হবে। তারপর আপনাকে আপনার ফ্রিল্যান্স কাজের মজুরী দেওয়া হবে।

বিল্যান্সারে যে ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো বেশি মাত্রা পাওয়া যায়ঃ

বাংলাদেশি মার্কেটপ্লেস বিল্যান্সারে অনেক ধরনের কাজ পাওয়া গেলেও কিছু কাজ রয়েছে এখানে বেশি মাত্রায় পাওয়া যায়। তার মধ্যে রয়েছে –

  • ডিজাইন (লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন)
  • ডেভেলপমেন্ট ( সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট)
  • লেখালেখির কাজ (কন্টেন্ট রাইটিং, কম্পিউটার কম্পোজ, পরীক্ষার প্রশ্ন/এমসিকিউ, ট্রান্সলেশন/অনুবাদ)
  • মার্কেটিং (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, এসইও, ভিডিও কন্টেন্ট মার্কেটিং)
  • ডাটা এন্ট্রি

সকল ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজের জন্য বিল্যান্সার বায়ার এবং সেলারের কাছ থেকে ৫% কমিশন নিয়ে থাকে।

Shocchol (সচ্ছল)

হুবুহু ফাইবার মার্কেটপ্লেসের মতো দেখতে এই বাংলাদেশি ফিল্যান্সিং ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে ২০২০ সালে। যারা ইংরেজীতে দুর্বল কিন্তু ভালো ফ্রিল্যান্সিং দক্ষতা আছে তারা ফাইবারের বিকল্প হিসেবে Shocchol মার্কেটপ্লেস ব্যবহার করতে পারেন।

সচ্ছল-এ ফ্রিল্যান্সিং করার নিয়ম

সাইটটিতে প্রবেশ করলেই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য এখানে ২ টি ইন্টারফেস দেখতে পাবেন।

  • Popular Services: এই ক্যাটাগরীতে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্স সার্ভিস সাজিয়ে রাখা হয়েছে অনেকটা ফাইবারের মতো করে। আপনার ফ্রিল্যান্স সার্ভিসগুলো এখানে আপনি গিগ আকারে সাজিয়ে রাখতে পারবেন। যদি আপনার সার্ভিসটি কেউ নিতে চায় তাহলে সে আপনার গিগে অর্ডার করবে। এবং আপনি কাজটি করে দেওয়ার পর পেমেন্ট পাবেন।
  • Job Requests: এটি খুব ইন্টারেস্টিং একটি অপশন। এই অপশনের মাধ্যমে বায়ার তার দরকারী কাজ রিকোয়েস্ট করার মাধ্যমে করিয়ে নিতে পারে। যেমন মনে করুন, কোনো বায়ারের একটি লোগো ডিজাইন করা প্রয়োজন। তাহলে সে একটি জব রিকোয়েস্ট করবে এবং যারা ফ্রিল্যান্সার আছে তারা এই জব রিকোয়েস্টটি দেখতে পারবে। যদি কেউ লোগো ডিজাইন করে দিতে চায় তাহলে সরাসরি বায়ারের সাথে বাংলায় ম্যাসেজিং করার মাধ্যমে ডিলটি সম্পূর্ন করবে।

Shocchol.com এ যে সকল কাজ বেশি পাওয়া যায়ঃ

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ এর সবগুলোই সচ্ছল মার্কেটপ্লেসে পাওয়া যায়। তবে যে কাজগুলো এখানে বেশি জনপ্রিয় অধিক জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে তার একটি লিস্ট এখানে তুলে ধরা হলো।

  • আর্টিকাল রাইটিং
  • এসইও
  • গেস্ট পোস্টিং
  • ওয়ার্ডপ্রেস
  • ওয়েবসাইট ডিজাইন
  • লিড জেনারেশন
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ভার্চুয়াল এসিসটেন্ট
  • লোগো ডিজাইন, ইত্যাদি।

এখানে বিকাশ, নগদ বা অন্যান্য ব্যাংকিং সার্ভিসের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া যায়। সচ্ছল ডট কম প্রতিটি ট্রানজেশনে বায়ার এবং সেলারের কাছ থেকে ৫% কমিশন নেয়।

kajkhuji (কাজখুজি)

যারা ইংরেজীতে একেবারে শূন্য(০) তাদের জন্য জন্য kajkhuji একটি পার্ফেক্ট বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। এর কারন, কাজখুজি ওয়েবসাইটটি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেখানে কাজ করতে গেলে ইংরেজীর কোনো দরকারই হয় না।

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট হিসেবে কাজখুজি বিরাট ভুমিকা পালন করছে।

এই সাইটের সবকিছু বাংলা ভাষার উপর ভিত্তি করে বানানো হয়েছে এমনকি সাইটটির হোমপেজ ও বাংলা ভাষায় তৈরি।

কাজখুজিতে কাজ করার নিয়ম

এখানে কাজ করতে হলে প্রথমে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। তারপর এখানেও আপনি ২ ধরনের ইন্টারফেস পেয়ে যাবেন।

  • ফিচার্ড সার্ভিসঃ আপনার যদি কোনো সার্ভিস নিতে হয় তাহলে আপনার পছন্দের গিগটি এখানে খুজে নিতে পারবেন। আর যদি আপনার কোনো ফ্রিল্যান্সিং সার্ভিস থেকে থাকে তাহলে এখানে তা যুক্ত করে দিয়ে বায়ারের কাছে সেল করতে পারবেন।
  • ফ্রিল্যান্স কাজ ব্রাউজঃ এই অপশনটিতে বায়াররা তাদের প্রয়োজন উল্লেখ করে রিকোয়েস্ট করে থাকে। এবং ফ্রিল্যান্সাররা উক্ত রিকোয়েস্ট দেখে বায়ারের রিয়োকেস্ট গ্রহন করে এবং ফ্রিল্যান্স কাজ করে দিয়ে টাকা আয় করে। আপনার যদি কোনো ফ্রিল্যান্স সার্ভিস বা দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে কাজখুজি মার্কেটপ্লেসে ঘরে বসেই বাংলা ভাষায় ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন।

কাজখুজি মার্কেটপ্লেসে যে কাজ পাওয়া যায়ঃ

  • ডাটা এন্ট্রি
  • ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
  • গুগল এডসেন্স
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • এসইও
  • অ্যানিমেশন
  • ভিডিও এডিটিং, ইত্যাদি।

সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মতো এখান থেকেও টাকা তুলতে গেলে আপনাকে কমিশন গুনতে হবে। বাংলাদেশী মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি এখান থেকে টাকা তুলতে পারবেন।

বাংলাদেশি মাইক্রোজব ওয়েবসাইট

ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে অবশ্যই আপনাকে দক্ষ হতে হবে। কিন্তু এই দক্ষতা অর্জন করতে আপনার প্রচুর সময় এবং অধ্যবসায়ের দরকার। কেউ কেউ আছে যাদের হাতে বেশি সময় থাকে না।

কিন্তু যারা চায় কম করে হলেও আজকে থেকে ইনকাম করা শুরু করতে। তাদের জন্য মাইক্রোজব ওয়েবসাইটগুলো হতে পারে পারফেক্ট একটি আয়ের উৎস।

চলুন বাংলাদেশি কয়েকটি মাইক্রোজব ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

  • WorkedBD: ওয়ার্কড বিডি বাংলাদেশি একটি মাইক্রোজব ওয়েবসাইট যেখানে ছোট বড় অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। ছোট কাজের মধ্যে আছে ফেসবুকে লাইক, ওয়েবসাইট ভিজিট, ইউটিউব ভিডিও ভিউ, লাইক কমেন্ট। তাছাড়াও এখানে ডাটা এন্ট্রি, কন্টেন্ট রাইটিং ও ডিজটাল মার্কেটিং এর অনেক কাজ পাওয়া যায় যেগুলো করে ১ ডলার থেকে শুরু করে ২০ ডলার পর্যন্ত পেমেন্ট পাওয়া যায়।
  • Sprout Gigs: স্প্রাউট গিগস একটি বিদেশি কম্পানি হলেও বাংলাদেশের হাজার হাজার মানুষ এখানে ছোট ছোট কাজ করে টাকা আয় করছে। বর্তমানে এখানে ছোট কাজের পাশাপাশি মাঝারি আকারের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। এখান থেকে টাকা উঠানোর জন্য আপনার চিন্তা করার কিছু নাই।Crypto Currency এর মাধ্যমে আপনি টাকা withdraw করতে পারবেন। তারপর সে ক্রিপ্টোকারেন্সি ( বিটকয়েন, লাইটকয়েন, ইত্যাদি) বাংলাদেশের মার্কেটে বিক্রি করে দেওয়ার মাধ্যমে আপনি টাকা নিজের পকেটে নিতে পারবেন। এটি খুব বিশ্বস্ত একটি ওয়েবসাইটে এবং আমিও এখানে অনেকদিন কাজ করেছি।
  • workup place: এটি বাংলাদেশের একটি মাইক্রো জব সাইট যেখানে আপনি ওয়েবসাইট ভিজিট করার মতো বিভিন্ন কাজ পেয়ে যাবেন। বলে রাখা ভালো workup place সহ বিভিন্ন মাইক্রোজব সাইটগুলো প্রতিটি ওয়েবসাইট ভিজিটের জন্য ০.০২ ডলার থেকে ০.০৪ ডলার দিয়ে থাকে। তাহলে বুজতেই পারছেন এসকল ওয়েবসাইটে ছোট ছোট কাজ করে ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে।

আমাদের শেষ কথা

পাঠক, আর্টিকালটি এই পর্যন্ত পড়ে আপনি বাংলাদেশি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট এবং বাংলাদেশের কিছু মাইক্রোজব মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে পরিপূর্নভাবে জানতে পেরেছেন বলে আমি মনে করি। আপনি যদি প্রকৃত অর্থেই ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।

একদম বিনামূল্যে টেক বিডি ট্রিকস থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন বলে আমি মনে করি। কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহ দিন আর জানিয়ে দিন আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর কোন বিষয় শিখতে চাচ্ছেন।

Avatar of Shakib Hasan

Blogger and SEO Expert. Founder of Techbdtricks. I always try to explore something new and let the people know about that. Keep me in your prayers.

Leave a Comment