নতুন ভোটারদের ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে কি না জানার জন্য ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হয়। ভোটার আইডি বা জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার মাধ্যমে আপনার পরিচয়পত্র যাচাই এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে পুরাতন এবং নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আপনি যদি নতুন ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেন এবং ছবি তুলে থাকেন, তবে আপনার আইডি কার্ড হয়েছে কি না তা জানতে পারবেন পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে। তো চলুন, কিভাবে এনআইডি কার্ড চেক করতে হয় জেনে নেয়া যাক।
ভোটার আইডি কার্ড চেক
ভোটার আইডি কার্ড যাচাই করার জন্য services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর, ভোটার স্লিপ নাম্বার বা ভোটার ফরম নাম্বার লিখতে হবে এবং জন্ম তারিখ লিখতে হবে।
অতঃপর, ক্যাপচা কোড পূরণ করে সাবমিট করলে ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে বলবে। ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আপনি আপনার ভোটার প্রোফাইল থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড অনলাইন কপি চেক করার দুইটি পদ্ধতি রয়েছে। অর্থাৎ, আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র হয়েছে কি না যাচাই করার জন্য আপনি দুইটি উপয়ে ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
একটি হচ্ছে, ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন এবং অপরটি হচ্ছে ভোটার স্লিপ/ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন।
এখন আমি দুইটি পদ্ধতি নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করবো। তাই, মনোযোগ দিয়ে সম্পূর্ণ পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক
আপনি যদি নতুন এনআইডির জন্য আবেদন করে ছবি এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট জমা দিয়ে থাকেন, তবে আপনাকে একটি ভোটার রেজিস্ট্রেশন স্লিপ দেওয়া হয়েছে। সেই ভোটার স্লিপে থাকা ফরম নাম্বার দিয়ে আপনি ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
প্রতিটি ব্যক্তির ফরম নাম্বার ভিন্ন। আপনার ফরমে থাকা নাম্বারটি এবং জন্ম তারিখ দিয়ে সহজেই এনআইডি কার্ড চেক করতে পারবেন।
এনআইডি কার্ড চেক করার বিস্তারিত পদ্ধতি নিচে উল্লেখ করে দিয়েছি। নিচে উল্লিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করলে ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করতে পারবেন।
ধাপ ১ – ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন
ভোটার আইডি কার্ড যাচাই এবং করতে চাইলে আপনাকে প্রথমেই ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। ভোটার একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইট services.nidw.gov.bd ভিজিট করুন। এজন্য উপরের লিংকটি কপি করে ইন্টারনেট ব্রাউজার দিয়ে ভিজিট করতে পারেন কিংবা এখানে ক্লিক করতে পারেন।
অতঃপর, নিচের মতো একটি পেজ ওপেন হবে। সেখানে রেজিস্টার করুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। অথবা, সরাসরি অ্যাকাউন্ট রেজিস্টার পেজ ভিজিট করতে এই লিংক – https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account টি ব্যবহার করতে পারেন।
এখন প্রথম ফাঁকা বক্সে জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর / ফর্ম নম্বর লিখতে হবে। আপনার যদি পূর্বে থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র থাকে এবং সেটির তথ্য যাচাই করতে চান, তবে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারটি ফাঁকা বক্সে লিখতে পারেন। কিন্তু, আপনি যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন এবং নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চান, তবে আপনার ভোটার স্লিপ নাম্বারটি লিখতে হব। ভোটার স্লিপ নাম্বার লেখার সময় অবশ্যই NIDFN লেখার পর কোনো স্পেস না দিয়ে স্লিপ নাম্বার লিখতে হবে।
অর্থাৎ, NIDFN1234567 এভাবে করে লিখতে হবে। এখানে, 1234567 এর জায়গায় আপনার ভোটার ফরম নাম্বারটি লিখবেন। NIDFN ঠিক থাকবে।
অতঃপর, ভোটার আইডি কার্ডের ফরম পূরণ করার সময় যে জন্ম তারিখ দিয়েছিলেন, সেটি লিখতে হবে। জন্ম তারিখ লেখার সময় অবশ্যই দিন-মাস-বছর এই ফরম্যাট অনুসরণ করে লিখতে হবে।
এখন ছবিতে দেখানো ক্যাপচা কোডটি ফাঁকা বক্সে লিখে দিন। ক্যাপচা কোড পূরণ করার সময় অবশ্যই সঠিক কোডটি লিখবেন। ভুল লিখলে আপনাকে আবারও সকল তথ্য পূরণ করতে হতে পারে। ক্যাপচা কোড পূরণ করার পর সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ ২ – বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন
সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পর আপনাকে বহাল করতে বলা হতে পারে। বহাল বাটনে ক্লিক করার পর নিচে সংযুক্ত ইমেজের মতো পেজ আসবে। সেখানে আপনার ভোটার ফরমে যে স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা দিয়েছিলেন, অনুরূপ সেই ঠিকানা দিতে হবে। বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা সিলেক্ট করে দেয়ার পর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করে আবারও পরবর্তী ধাপে যাবেন।
ধাপ ৩ – মোবাইল নাম্বার যাচাই
এই ধাপে আপনাকে মোবাইল নাম্বার যাচাই করতে হবে। ভোটার রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করার সময় আপনি যে নাম্বার দিয়েছিলেন, উক্ত নাম্বারটি এখানে শো করবে ঠিক নিচে সংযুক্ত ইমেজের মতো করে। উক্ত নাম্বারটি যদি আপনার কাছে থাকে, তবে নাম্বারে বার্তা পাঠানোর জন্য বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করতে হবে। তাহলে, আপনার দেয়া উক্ত নাম্বারে একটি ওটিপি কোড যাবে।
এখন, আপনার মোবাইলে আসা যাচাইকরণ কোডটি নিচে সংযুক্ত ইমেজের মতো করে ফাঁকা বক্সে বসিয়ে বহাল বাটনে ক্লিক করবেন।
ধাপ ৪ – QR CODE স্ক্যান ও ফেস ভেরিফিকেশন
এবার আপনার মোবাইল/কম্পিউটারের স্ক্রিনে একটি QR CODE সহ পেজ ওপেন হবে। এখন আপনাকে অন্য একটি মোবাইলে NID WALLET অ্যাপ ইন্সটল করে উক্ত অ্যাপ দিয়ে QR CODE টি স্ক্যান করতে হবে। QR CODE স্ক্যান করে ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে।
QR CODE টি স্ক্যান করার জন্য অন্য মোবাইল থেকে প্লে স্টোর ওপেন করে NID WALLET অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন। এজন্য, NID WALLET লেখার উপর ক্লিক করতে পারেন বা গুগল প্লে স্টোর ওপেন করে NID WALLET লিখে সার্চ করতে পারেন। তাহলে, অ্যাপটি পেয়ে যাবেন। অ্যাপটি ইন্সটল করে নিন আপনার মোবাইলে।
অ্যাপটি ইন্সটল করা হয়ে গেলে ওপেন করে পূর্বের QR CODE টি স্ক্যান করে নিন। QR CODE টি স্ক্যান করার পর আপনাকে ফেস ভেরিফিকেশন করার জন্য বলবে। নিজের ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চাইলে আপনার ফেস ক্যামেরার সামনে নিয়ে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে নিবেন। ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়ে গেলে যে ফোনে/কম্পিউটারে QR CODE পেজটি ছিলো, সেখানে অটোমেটিক আপনার প্রোফাইলে লগইন হয়ে যাবে।
এখন আপনাকে পাসওয়ার্ড সেট করতে বলবে। আপনি চাইলে পাসওয়ার্ড সেট করতে পারেন কিংবা এড়িয়ে যেতে পারেন। এড়িয়ে গেলে আপনার প্রোফাইলে লগইন হয়ে যাবে। লগইন হলে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য প্রোফাইল থেকে যাচাই করতে পারবেন। অর্থাৎ, আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে এবং জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করতে পারবেন আপনার ভোটার প্রোফাইল থেকে।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য প্রথমেই services.nidw.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর, রেজিস্টার করুন বাটনে ক্লিক করে ভোটার স্লিপ নাম্বার, জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা কোড পূরণ করতে হবে। অতঃপর, সাবমিট বাটনে ক্লিক করে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন করে দিতে হবে।
এরপর, মোবাইল ভেরিফিকেশন করার জন্য ওটিপি কোড সেন্ড করে মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে এবং QR Code স্ক্যান করতে হবে অন্য একটি মোবাইলে NID WALLET অ্যাপ ইন্সটল করার পর। অতঃপর, NID WALLET অ্যাপ দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্রের মালিকের ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে।
ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে পূর্বের ব্রাউজারে এনআইডি প্রোফাইলে অটোমেটিক লগইন হয়ে যাবে। এরপর, আপনি চাইলে নতুন ভোটার আইডি কার্ডটি যাচাই করতে পারবেন।
উপরোক্ত এই পদ্ধতিটি অনুসরণ করে যেকোনো নতুন ভোটারের আইডি কার্ড যাচাই ও সংরক্ষণ করতে পারবেন এবং নিজের প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন।
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম
পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার জন্য আমরা ভোটার ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করতে পারি কিংবা এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করতে পারি। আইডি কার্ডের তথ্য জানার জন্য এবং অনলাইন কপি ডাউনলোড করার জন্য বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এর ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।
ধাপ ১ – প্রথমেই https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account এই লিংকে ভিজিট করুন কিংবা এখানে ক্লিক করুন। অতঃপর, প্রথম ফাঁকা বক্সে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বারটি লিখুন।
ধাপ ২ – এরপর, জন্ম তারিখ এবং ক্যাপচা কোডটি পূরণ করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পর উপরে উল্লেখ করে দেয়া ভোটার আইডি কার্ড চেক করার ধাপগুলো অনুসরণ করুন। পুরাতন জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করার জন্য আমরা এনআইডি কার্ডের নাম্বার এবং ভোটার স্লিপ নাম্বার ব্যবহার করতে পারি। কিন্তু, নতুন জাতীয় পত্র চেক করার জন্য শুধুমাত্র ভোটার স্লিপ নাম্বার ব্যবহার করতে পারি।
তাই, উপরের ধাপগুলো অনুসরণ করে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন করে মোবাইল ভেরিফিকেশন এবং ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে নিলে আপনি পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড যাচাই এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
SMS এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি চেক
এসএমএস এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করা যায় এটি অনেকেই জানেন না। আপনি যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন এবং ভোটার আইডি কার্ডের জন্য ছবি তুলে থাকেন, তবে ভোটার আইডি কার্ড হয়েছে কিনা জানার জন্য এসএমএস করতে পারেন 105 নাম্বারে।
SMS এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড যাচাই করার জন্য NID <স্পেস> ফরম নাম্বার <স্পেস> DD-MM-YYYY এই ফরম্যাটে জন্ম তারিখ লিখে ম্যাসেজটি সেন্ড করে দিন 105 নাম্বারে। উদাহরণ – NID 142737668 02-06-2002 এসএমএসটি 105 নাম্বারে সেন্ড করতে হবে।
তাহলে, ফিরতি ম্যাসেজে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সকল তথ্য এবং ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার পেয়ে যাবেন। যারা নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন এবং ছবি তুলেছেন কিন্তু ভোটার আইডি কার্ড হাতে পাননি, তারা এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
নাম ও ঠিকানাসহ জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই
নাম ও ঠিকানাসহ জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই করার জন্য ldtax.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। এরপর, মোবাইল নাম্বার, জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জন্ম তারিখ দিয়ে নাগরিক নিবন্ধন করলে উক্ত জাতীয় পরিচয় পত্রটি যাচাই করতে পারবেন। অর্থাৎ, জাতীয় পরিচয় পত্রে থাকা নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, সহ ঠিকানা এবং অন্যান্য তথ্য যাচাই করতে পারবেন।
মোবাইল অ্যাপ দিয়ে জাতীয় পরিচয় পত্র যাচাই
আপনার কাছে যদি একটি স্মার্টফোন থাকে, তবে আপনার স্মার্টফোনে একটি অ্যাপ ইন্সটল করে সেটির সাহায্যে সহজেই যেকোনো জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য যাচাই করার জন্য আমরা যে অ্যাপটি ব্যবহার করবো, সেটির নাম হচ্ছে Online GD অ্যাপ। এই অ্যাপটি গুগল প্লে ষ্টোরে পেয়ে যাবেন।
অ্যাপটি ইন্সটল করার পর আপনি যে এনআইডি কার্ড যাচাই করতে চান, উক্ত এনআইডি কার্ডের নাম্বার দিলেই এনআইডি কার্ডে থাকা উক্ত ব্যক্তির নাম, পিতার নাম, মাতার নাম সহ ঠিকানা এবং অন্যান্য তথ্য যাচাই করতে পারবেন।
Online GD অ্যাপটি বাংলাদেশ পুলিশ কর্তৃক তৈরি এবং পরিচালনা করা হয়ে থাকে। এই অ্যাপটি ব্যবহার করে আপনি ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে জিডি করতে পারবেন।
ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড
এনআইডি কার্ড চেক করার পাশাপাশি একই পদ্ধতি অবলম্বন করে আপনি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। এর জন্য প্রথমে আপনার ভোটার প্রোফাইলে লগইন করতে হবে। প্রোফাইলে লগইন করলে ডাউনলোড নামক একটি অপশন পাবেন।
নিচে সংযুক্ত ইমেজের মতো করে প্রোফাইল থেকে ডাউনলোড লেখার উপর ক্লিক করলে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড হয়ে যাবে।
অনলাইন থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করার পর আপনি এটি আপনার ইচ্ছেমতো যেকোনো প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন। মনে রাখতে হবে, এই পদ্ধতি ব্যবহার করে আমরা যে আইডি কার্ড ডাউনলোড করলাম, এটি ভোটার আইডি কার্ডের অনলাইন কপি। এটি ব্যবহার করে আপনি সকল কাজ করতে পারবেন।
তবে, অনেকেই ভেবে থাকেন যে, এই পদ্ধতিতে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করা যায়। কিন্তু, আপনি এই পদ্ধতিতে স্মার্ট কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন না কারণ স্মার্ট কার্ড ইউনিয়ন পরিষদ বা সিটি কর্পোরেশনে এলাকা ভিত্তিক প্রদান করা হয়ে থাকে।
FAQ
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড চেক করবো কিভাবে?
নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম কি?
ভোটার আইডি কার্ড চেক 2023
অপ্রত্যাশিত সমস্যার জন্য দুঃখিত। একটু পরে আবার চেষ্টা করুন – সমাধান করবো কীভাবে?
শেষ কথা
আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে পুরাতন ও নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম এবং কিভাবে ফরম নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড যাচাই করা যায় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি যদি পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ে থাকেন, তবে আশা করছি এতক্ষণে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রটি ঠিকঠাকমতো যাচাই করে নিয়েছেন।