google.com, pub-2818299811453184, DIRECT, f08c47fec0942fa0

লোগো ডিজাইন কি? লোগো ডিজাইন করে টাকা আয় করার উপায়

লোগো ডিজাইন হচ্ছে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। বর্তমানে ছোট-বড় প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানই ব্রান্ডিং এর জন্য লোগো ব্যবহার করে থাকে। আর এ সুযোগে প্রোফেশনাল লোগো ডিজাইনাররা ফ্রিলান্সিং করে তাদের ফায়দা উঠিয়ে নিচ্ছে। তারা বিভিন্ন কম্পানির জন্য Logo তৈরি করে দিয়ে লক্ষ টাকা আয় করতে সক্ষম হচ্ছে।

পশ্ন আসতে পারে, কিভাবে?

তাই, আমি লোগো ডিজাইন (logo design bangla tutorial) নিয়ে বিস্তারিত আজকের পোস্টে বর্ণনা করবো।

তাই প্রথমে জেনে নিন, লোগো ডিজাইন কি –

লোগো ডিজাইন কি?

লোগো (Logo) বলতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধ্যমে তৈরি করা কোন প্রতীক কে বোঝানো হয়ে থাকে। যা কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বহন করে।

মানুষের ক্ষেত্রে নাম যেমন তার পরিচয়, ঠিক তেমনি একটি কম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে লোগো হলো তার পরিচয় এবং ব্র্যান্ড।

আর লোগো তৈরি করার প্রক্রিয়া কে বলা হয় লোগো ডিজাইন

এটি গ্রাফিক্স ডিজাইনের একটি অংশমাত্র।

বর্তমানে প্রায় সকল কোম্পানিই নিজেদের পরিচিতি ও স্বকীয়তা অর্জনের লক্ষে নিজস্ব লোগো ব্যবহার করে থাকে।

যার ফলে মানুষ সহজেই উক্ত প্রতিষ্ঠানটিকে একটি ব্যান্ড হিসেবে চিহ্নিত করতে এবং মনে রাখতে পারে।

সত্যি করে বলতে গেলে, বর্তমানে যেন চারপাশে হাজারো লোগো আমাদেরকে ঘিরে রেখেছে। যেদিকে তাকাই সেদিকেই লোগোর দেখা মিলে।

আপনার আশেপাশে একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। দেখবেন কত-শত হরেক রকমের ডিজাইনের লোগোতে চারপাশ ভরে গিয়াছে। তাইতো এখন মগ, বালতি থেকে শুরু করে টি-শার্ট, বই, বিভিন্ন ধরনের ম্যাগাজিন, সফটওয়্যার, এমনকি ওয়েবসাইটের মধ্যের লোগোর আস্তিত্ব খুজে পাওয়া যায়।

আরো পড়ুনঃ

লোগো ডিজাইন কত প্রকার?

একটি আকর্ষণীয় প্রোফেশনাল ডিজাইনের লোগো নকশা করা যে কোন ডিজাইনারের পক্ষেই খুব চ্যালেঞ্জের ব্যাপার।

সঠিক ডিজাইন নির্বাচন করাও খুব কঠিন একটি কাজ। তাই আপনার লোগোটি কেমন হবে, তার উপর ভিত্তি করে বিশেষজ্ঞগন লোগো ডিজাইন কে ৮ টি শ্রেনীতে ভাগ করেছে। এগুলো হলো –

Brand Mark

যে ধরনের লোগোতে কোম্পানীর জন্য সুনির্দিষ্ট আইকন ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে Brand Mark logo বলে। যেমন – Apple, Twitter এ ধরনের লোগো ডিজাইন করে ব্যবহার করে থাকে। 

এ ধরনের লোগোতে আইকম বা সিম্বল ব্যাবহার করা হয় বলে মানুষ সহজেই কোম্পানিকে অন্যদের থেকে আলাদা করে মনে রাখতে পারে।

Abstract Logo Marks 

সাধারনত কোম্পানির নির্দিষ্ট কিছু গুণাবলী বা বৈশিষ্টের চিত্র তুলে ধরা হয় এ ধরনের লোগো ডিজাইনে। Brand Mark লোগোগুলো থেকে এ ধরনের লোগো কিছুটা বড় হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ- Pepsi, Microsoft, Adidas

এ ধরনের লোগো কিছুটা ব্রান্ড মার্ক লোগোর মতো হলেও এটি ছবি বা শেপ ভিত্তিক হয়ে থাকে।

Mascots 

Mascots হলো কার্টুন বা ব্যঙ্গচিত্র ও ব্যক্তির ছবির সংমিশ্রণে তৈরিকৃত এক ধরনের লোগো। কোনো ব্যাক্তির ছবিকে কার্টুনের মতো বানিয়েও এ লোগো ডিজাইন করা হয়ে থাকে। যেমন- KFC, Pillsbury, Kellogg’s

Wordmark Logos

টাইপোগ্রাফি ভিত্তিক লোগোকে Wordmark Logos বলা হয় যেখানে শুধুমাত্র কম্পানির নাম লেখা থাকে। যেমন- Subway, Uber, Camelback, Google

তবে এক্ষেত্রে টেক্সট এর স্টাইল, রং ইত্যাদি মনমুগ্ধকর হওয়া বাধ্যতামূলক। অনেকের মনে হতে পারে যে এই ধরনের লোগো ডিজাইন করা সহজ। কিন্তু মোটেও না, কারন এই ধরনের লোগো বানাতে color, style, and other facts স্বমন্ধে খুব ভালো ধারনা থাকতে হয়।

Lettermarks বা Monograms

Lettermark logo লোগোও Wordmark মত টাইপোগ্রাফি ভিত্তিক হয়ে থাকে। তবে এ ধরনের লোগোতে শুধু মাত্র কোম্পানির নামের প্রথম অক্ষর ব্যবহার করা হয়। উদাহরনস্বরূপ Google এর লোগো।

গুগলের আপনি Wordmark এবং Lettermarks দুধরনের লোগোই দেখতে পাবেন। Wordmark লোগো তে গুগলের সম্পূর্ন নাম লেখা থাকে। আর , Lettermarks লোগোতে Google এর প্রথম অক্ষর G একটি লোগো হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

Letterforms

Letterforms logo মানে হচ্ছে একটি অক্ষর ভালো করে ডিজাইন করে তৈরিকৃত একধরনের লোগো। উদাহরনস্বরূপঃ McDonald’s, WordPress, Yahoo

মনোগ্রামের চেয়ে ছোট এক ধরনের লোগোগুলো বিভিন্ন বড় বড় ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহার করে থাকে। একটি মাত্র অক্ষর এ ধরনের লোগোগুলো ডিজাইন করা হয়।

Emblem

Emblem শব্দের অর্থই হচ্ছে প্রতীক বা নিদর্শন। মূলত টেক্সট, আইকন বা যেকোনো প্রতীক একসাথে যুক্ত করে এ ধরনের লোগো ডিজাইন করা হয়।

প্রধানত, স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালত কিংবা সরকারি প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের লোগো সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যেমন- Starbucks, Stella Artois, Superman এ ধরনের লোগো ব্যবহার করে থাকে।

Combination Marks

Combination Marks logo ডিজাইন করা ডিজাইনারের পক্ষে বেশি চ্যালেঞ্জের। কারন, উপরে বর্ণিত প্রকারভেদগুলোর সংমিশ্রণ ঘটিয়ে এ ধরনের লোগো তৈরি করা হয়। যেমন- Taco Bell, CVS, Toblerone ইত্যাদি।

এ ধরনের লোগো বানাতে ডিজাইনারদের অনেক দক্ষ হতে হয়। এবং সেসাথে সব ধরনের জ্ঞান থাকতে হয়।

লোগো ডিজাইন কিভাবে শিখবো?

লোগো ডিজাইন হলো মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইনের একটি ছোট অংশ। তাই লোগো ডিজাইন শিখতে হলে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখুন।

গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখলে আপনি Logo Design bangla সহ আরো অনেক কিছু শিখতে পারবেন। যেমন-

  • Product design.
  • Branding design.
  • Website design.
  • Print design.
  • Publishing design.
  • Environmental design.
  • Animation design.

আসলে গ্রাফিক্স ডিজাইনে খুব বড় একটি সেক্টর। এই সেক্টরের প্রায় একশো ক্যাটাগরির মধ্যে লোগো ডিজাইন একটি। তাই লোগো ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতেই হবে।

লোগো ডিজাইন যেহেতু গ্রাফিক্স ডিজাইনের একটি শাখা তাই গ্রাফিক্স ডিজাইন এর বেসিক জিনিস গুলোর খুঁটিনাটি আয়ত্ত করে নিতে পারলে লোগো ডিজাইন শেখা আপনার জন্য অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে।

তাই আমি বলবো প্রথমে গ্রাফিক্স ডিজাইনের সফটওয়্যার ও টুলসগুলো সাথে ভালোভাবে পরিচিত হয়ে নিন। তারপর আস্তে আস্তে নিজেকে ডেভেলোপ করুন এবং অ্যাডভান্স লেভেলের দিকে অগ্রসর হন। 

প্রশন আসতে পারে যে, গ্রাফিক্স ডিজাইনের খুটিনাটি বা বেসিক কিভাবে শিখবো?

এর জন্য আমি আপনাকে পরামর্শ হিসেবে YouTube এবং Google কে সামনে তুলে ধরবো। কারন, ইউটিউবে ভিডিও দেখে লোগো তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় গ্রাফিক্স ডিজাইন বাংলা ভাষায় শিখতে পারবেন।

তাছাড়া ইউটিউবে এখন বাংলা লোগো ডিজাইন টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়, যা দেখে আপনি খুব সহজেই শিখতে পারেন।

কিন্তু, নিজে নিজে ইউটিউব ভিডিও দেখে গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতে গেলে অনেক সময় এখানে আপনার দিতে হবে। সে জন্য সবচেয়ে ভালো হয় যদি কিছু টাকা খরচ করে কোনো ভালো প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে লোগো ডিজাইন তথা গ্রাফিক্স ডিজাইন কোর্স করে নেওয়া যায়।

আর যদি আপনি এগুলো না চান, অর্থাৎ নিজে নিজে ফ্রি লোগো ডিজাইন শিখতে চান তাহলে প্রথমে কয়েকটি বিষয়ে আপনার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। যেমন আপনাকে Typography, Logo Mark, Color, Context বিষয়গুলোর উপর ভালো জ্ঞান অর্জন করতে হবে। আবার আপনারা শুধু লোগো তৈরি করলেই হবে না, এর সাথে লোগোতে ব্যবহৃত Shape, Element, Symbol এর সঠিক ধারনা রাখতে হবে।

তবে লোগো ডিজাইন বা গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরে খুব দ্রুত সাফল্য অর্জনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেওয়াটা জরুরী বলে আমি মনে করি। স্বনামধন্য কোন প্রতিষ্ঠান খোঁজখবর নিয়ে ভর্তি হয়ে সঠিক গাইডলাইন নিয়ে অর্জন করতে পারেন লোগো ডিজাইনের দক্ষতা।

এছাড়া আপনি চাইলে অনলাইনেও লোগো ডিজাইনের উপর কমপ্লিট একটি কোর্স করে নিতে পারেন। Udemy, skillshare সহ বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠান অনলাইন কোর্স করিয়ে থাকে। একটু খোজ নিলেই অনলাইনে বিশ্বসেরা সব লোগো ডিজাইনারদের টিউটরিয়াল পেয়ে যেতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ

লোগো ডিজাইন করে কিভাবে আয় করা যায়?

তথ্য-প্রযুক্তির আধুনিকায়নের সাথে সাথে কম্পিউটার ও সফটওয়্যার এর অসাধারণ উন্নতি হয়েছে সেসাথে লোগো ডিজাইন বিষয়টি আরও জোড়ালো ভাবে মাথানাড়া দিয়ে উঠেছে। লোগো তৈরি আগেকার মতো জটিল ও ব্যয় সাপেক্ষ না হওয়ার কারনে প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানই নিজেদের কম্পানির ব্র্যান্ডিং করার লক্ষে লোগো ডিজাইন করিয়ে নিচ্ছে।

তাই, যত নতুন নতুন কম্পানি তৈরি হচ্ছে ততই লোগো ডিজাইনের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তবে আমাদের দেশে লোগো ডিজাইনারের সংখ্যাও কম নয়। সে কারনে, লোগো ডিজাইনের চাহিদা অনেক বেশি থাকলেও এর প্রতিযোগীর সংখ্যাও অনেক বেশি।

অনলাইন এবং অফলাইন মার্কেটে এর অনেক প্রতিযোগী থাকলেও বেশ কিছু উপায়ে লোগো ডিজাইন করে অর্থ আয় করা যায়।

অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মধ্যে রয়েছে ফাইবার, আপওয়ার্ক, ফ্রিলান্সার সহ বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস। এসব মার্কেটপ্লেসগুলে একাউন্ট খুলে লোগো ডিজাইন করে টাকা আয় করা যায়।

তাছাড়া, ফেসবুক, টুইটার সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন ক্লায়েন্টের লোগো ডিজাইন করে দেওয়ার মাধ্যমেও অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায়।

তাছাড়াও, অফলাইন মার্কেটেও এর রয়েছে অপার সম্ভাবনা। আপনি যদি এ বিষয় খুব বেশি দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে বিভিন্ন ডিজাইন এজেন্সিতে মাসিক বেতনে চাকরীর সুযোগ পেয়ে থাকবেন। তাছাড়া নিজে নিজেই একটি গ্রাফিক্স ডিজাইন এজেসিং তৈরি করে বিভিন্ন কম্পানিকে সার্ভিস দিতে ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

তারপর গ্রাফিক্স ডিজাইন প্রতিষ্ঠান তৈরি করে সেখানে কোর্স করিয়েও এর মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

আরো অনেক উপায় রয়েছে লোগো ডিজাইন শিখে টাকা পয়সা রোজগার করার। যা আস্তে আস্তে আপনি আরো বিশদ জানতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

লোগো ডিজাইন করে কত টাকা আয় করা যায়?

লোগো ডিজাইন শিখে আয় করার ব্যাপারটি নির্ভর করে আপনি কতটুকু কাজ পারেন এবং আপনার কাজের কোয়ালিটি এবং দক্ষতা ও কাজ করার পরিমাণের উপর।

আপনি যদি ভালো দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস কিংবা আইটি কোম্পানিগুলোতে একজন দক্ষ লোগো ডিজাইনারের মাসিক আয় 1 lakh – 8 lakh পর্যন্ত হয়ে থাকে।

তবে শুরুতে একজন লোগো ডিজাইনার তার দক্ষতা অনুযায়ী প্রতিমাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা উপার্জন করে থাকে।

সময়ের সাথে সাথে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বাড়তে থাকে। সে সাথে আয়-রোজগারও বাড়তে থাকে।

শুনে অবাক লাগতে পারে যে কোনো কোনো ডিজাইনার একটি লোগো তৈরি করার বিনিময়ে কয়েক লক্ষ টাকা পেয়ে থাকে। অবশ্য খুব দক্ষ না হলে এতো বড় প্রোজেক্টের কাজ পাওয়া যায় না।

যে যত টাকাই ইনকাম করুক না কেন এতটুকু বলতে পারবো আপনি লোগো ডিজাইনের সবকিছু ভালো ভাবে আয়ত্ত করতে পারলে আপনাকে আপনার ক্যারিয়ার নিয়ে আর ভাবতে হবে না। এ কাজ করার মাধ্যমেই আপনি সারা জীবন চলতে পারবেন।

Conclusion

আশা করি লোগো ডিজাইন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারনা পেয়েছেন। আমাকে এবং আমার পোস্টগুলোকে সাপোর্ট করতে নিচে কমেন্ট বক্সে আপনার মন্তব্য জানাতে ভুলবেন না।

আর, আর্টিকালটি আপনার শোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করে রাখতে পারেন। যাতে করে পরবর্তী যেকোনো সময় এই মূল্যবান পোস্টটি পড়তে পারেন। এবং আপনার বন্ধুরাও যেন এর থেকে উপকৃত হতে পারে।

Check Also

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ

সবচেয়ে জনপ্রিয় ও চাহিদাসম্পূর্ন ফ্রিল্যান্সিং কাজ ২০২৪

যারা কঠোর কর্পোরেট পরিবেশ পছন্দ করেন না, তাদের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। …

2 comments

  1. পিডিএফ বইয়ের নতুন জগতে ভিজিট করুনঃ http://bdboighor.com

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *