google.com, pub-2818299811453184, DIRECT, f08c47fec0942fa0

নতুন অবস্থায় কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো – জেনে নিন সহজ উপায়

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং খুব জনপ্রিয় একটি পেশা। এই পেশায় সফলতার হার সর্বাধিক। অনেক চাকরীজিবী তাদের চাকরীর পাশাপাশি ফ্রিল্যান্সিং শিখতে আগ্রহী। তাই আজকের আর্টিকালে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো অর্থাৎ নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং শেখার উপায় নিয়ে আলোচনা করবো। (How to learn freelancing in Bengali)

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্সিং খুব ট্রেন্ড একটি পেশা। অনেক মাধ্যমিক পড়ুয়া ছাত্র থেকে শুরু করে চাকরীজিবী, কর্মজিবী ও বিভিন্ন পেশার মানুষ এই পেশার সাথে জড়িত।

জড়িত হবেই না বা কেন! ফ্রিল্যান্সিং করে কম প্ররিশ্রমে অধিক পরিমাণে উপার্জন করা যায়।

অনলাইনের যেকোনো কাজে আপনার দক্ষতা থাকলেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারছেন। এর জন্য দরকার হচ্ছে না বাড়তি কোনো পুঁজি কিংবা ডিগ্রি।

এখানে দক্ষতাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। তো, ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য কিসের প্রয়োজন, ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো, কিভাবে শিখবো ইত্যাদি প্রশ্নের উত্তর চলুন জেনে নেওয়া যাক-

ফ্রিল্যান্সিং মানে কি?

ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) মানে হলো মুক্ত পেশা। এটি এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

এটি সবার জন্য উন্মুক্ত। যেকোনো বয়সের মানুষ চাইলেই ফ্রিল্যান্সিং শিখে টাকা আয় করতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার একটি মোবাইল বা কম্পিউটার এবং কিছু দক্ষতা থাক প্রয়োজন। আপনি অনলাইন যেকোনো কাজে দক্ষ হলেই ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

এবং ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করতে পারবেন। কিন্তু এখানে নির্দিষ্ট কোনো বেতন বা স্যালারি দেওয়া হয় না। বরং, আপনি মাসে কতগুলো কাজ করেছেন এবং প্রতিটি কাজের জন্য বায়ারের কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছেন তার উপর আপনার মাসিক উপার্জন নির্ভরশীল।

তো, আমাদের আজকের বিষয় হলো কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখব।

তাই, এর আগে চলুন জেনে নেই ফ্রিল্যান্সিং শিখার উপকারিতা সম্পর্কে।

কেন শিখব ফ্রিল্যান্সিং? (ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা)

ফ্রিল্যান্সিং করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এখানে কাজের জন্য আপনাকে কোনো চাপ দেওয়া হবে না। আপনি স্বাধীনভাবে যখন খুশি তখন কাজ করতে পারবেন।

তাছাড়া, আপনার যে কাজ খুশি আপনি সে কাজ করতে পারবেন। মনে করুন, আপনি কিছুদিন গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করেছে। ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ কিছুদিন করার পর আপনার ভালো লাগছে না। তখন আপনি চাইলে ডিজিটাল মার্কেটিং সার্ভিস দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

ফিলান্সিং এর আরো কিছু সুবিধার মধ্যে রয়েছে-

  • ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিংঃ ফিলান্সিং কাজের জন্য কোনো নির্দিষ্ট অফিস দরকার পড়ে না। এক্ষেত্রে ঘরে বসে টাকা আয় করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে এই ফ্রিলান্সিং।
  • ভালো ক্যারিয়ারঃ আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি, একজন সফল ফ্রিলান্সার অন্যসব চাকরী-বাকরী থেকে অধিক পরিমানে আয় করতে পারে।
  • কাজ অপেক্ষাকৃত সহজঃ সাধারন চাকরীর ক্ষেত্রে যেটা হয় সারাদিন প্ররিশ্রম করে অল্প কিছু টাকা বেতন পায়। কিন্তু, ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে আপনার দক্ষতা খাটিয়ে কম প্ররিশ্রমে অনেক টাকা আয় করা যায়।
  • বিদেশী বায়ারদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনঃ ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বিদেশী বায়ারদের সাথে ভালো সম্পর্ক স্থাপন হয়। ফলে, বিদেশে কখনো বেড়াতে গেলে অনেক সহযোগীতা পাওয়া যায়।
  • বিদেশী কম্পানিতে চাকরীঃ বাংলাদেশে অনেক ফ্রিলান্সার রয়েছে যারা কয়েকদিন ফ্রিল্যান্সিং করার পর পার্মানেন্টভাবে বিদেশি কম্পানিতে চাকরী পেয়ে গেছে। কম্পানিগুলো কাজের কোয়ালিটি দেখে তাদেরকে সরাসরি কম্পানিতে নিয়োগ দিয়ে দেয়।
  • রিমোট জবঃ ঘরে বসে বিভিন্ন কম্পানিতে নিয়মিত অফিস করা যাইয় ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে।

ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ রয়েছে?

ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। অর্থাৎ, অনেক ধরনের কাজ আছে যেগুলোর ফ্রিলান্স সার্ভিস দেওয়া যায়। এর মধ্যে কিছু হলোঃ

  • Web Development
  • Software Development
  • App development
  • Web Design
  • UI/UX design
  • Graphics Design
  • Digital Marketing
  • affiliate marketing
  • Social media marketing
  • Content writing, ইত্যাদি আরো অনেক

এছাড়াও আরো অনেক ধরনের কাজ আছে , যেগুলো শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো?

আপনি ২ ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। তা হলোঃ

  1. কোনো প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করে।
  2. ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে।

ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখার জন্য ১০ হাজার টাকা লাগতে পারে। আর যদি ইন্টারনেট থেকে তথ্য নিয়ে নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখেন তাহলে ফ্রি শিখতে পারবেন। ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড অনেক ভিডিও ও বিভিন্ন ধরনের আর্টিকাল রয়েছে।

আপনি আমাদের ফ্রিল্যান্সিং ক্যাটাগরী থেকে একটু একটু ধারনা নিয়েও ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠান থেকে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো?

প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে হলে আপনাকে ঐ প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে। আর প্রতিষ্ঠানভেদে ভর্তি খরচ ভিন্ন হয়ে থাকে।

বাংলাদেশে যে প্রতিষ্ঠানগুলোর ভালো নামডাক আছে সেখানে আপনি আপনার পছন্দের কাজ শিখতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা খরচ করার মানসিকতা থাকতে হবে।

তাছাড়া, সরকারি অনেক প্রতিষ্ঠান আছে যারা ফ্রিতে ফ্রিল্যান্সিং শিখয়ে থাকে আপনি সেখানে এপ্লাই করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

ভালো মানের বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিল্যান্সিং

বাংলাদেশে অনেকগুলো ভালো প্রতিষ্ঠান আছে ফ্রিলান্সিং শেখার জন্য। ব্র্যান্ডিং হয়ে যাবে বলে আমি তাদের নাম বলতেছি না। কিন্তু বলে দিচ্ছি একটি প্রতিষ্ঠানের কি কি দেখে আপনার ভর্তি হওয়া উচিত।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং কোর্সে ভর্তি হওয়ার আগে তাদের সম্পর্কে আপনাকে আগে তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড যাচাই করে নিতে হবে। তাদের ছাত্রদের মধ্যে সফলতার হার কেমন তা জেনে নিতে হবে।

তাছাড়া, একটি কোর্সে কোন প্রতিষ্ঠান কি কি শিখাবে, শিখানোর ধরন কেমন, শিখাতে কত সময় লাগবে ইত্যাদি ভর্তি হওয়ার আগে সবকিছু জেনে নিবেন।

সরকারি প্রতিষ্ঠানে ফ্রিল্যান্সিং

সরকারী অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের মানুষদের কর্মসংস্থান গড়ে দেওয়ার জন্য ফ্রি ফ্রিল্যান্সিংকোর্স করিয়ে থাকে। আপনি যদি এইচ এস সি পরীক্ষা সম্পূর্ন করে থাকেন তাহলে এসব সরকারি কোর্সগুলো করতে পারবেন।

সরকারি ফ্রি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স লিংকঃ

ইন্টারনেট থেকে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখবো?

ইন্টারনেট থেকে নিজে নিজে বিভিন্ন উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং শেখা যায়। তবে, ইন্টারনেট থেকে ফ্রিল্যান্সিং শেখার জন্য আপনাকে অনেক ধৈর্য থাকা লাগবে । এবং এতে বেশি সময় খরচ হবে।

কারন, ইন্টারনেটে ফ্রিল্যান্সিং এর সকল তথ্য সাজানো-গুছানো আকারে পাবেন না। তাই, একটু একটু করে তথ্য নিয়ে তারপর সুন্দর করে সাজিয়ে ফ্রিল্যান্সং শিখতে হবে।

ইন্টারনেটে যেভাবে ফ্রিল্যান্সিং শিখব-

YouTube এর মাধ্যমে

ইউটিউবে অনেক চ্যানেল আছে যারা ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করিয়ে থাকে। আপনি কি ধরনের কোর্স করতে চান সেটি লিখে ইউটিউবে সার্চ করলেই বিভিন্ন ধরনের কোর্স playlists আকারে পেয়ে যাবেন।

সেখানে ফ্রি ভিডিও দেখে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন। তবে, ইউটিউবে এডভান্স ফ্রিল্যান্সিং কোর্স হয়তো পাবেন না। কিন্তু, বিভিন্ন টপিকের উপর বিভিন্ন ব্লগ পড়ার মাধ্যমে আপনি একজন এডভান্ড ফ্রিল্যান্সার হয়ে যেতে পারবেন।

Blog পড়ার মাধ্যমে

আপনি ব্লগ পড়ে ফ্রিলান্সিং শিখতে পারবেন। সেজন্য ফ্রিল্যান্সিং এর যে বিষয়টি জানতে চাচ্ছে সেটি লিখে গুগলে সার্চ করলে অনেক ধরনের ব্লগ পেয়ে যাবেন।

সেগুলো মনযোগ সহকারে পড়লে এমনেতেই আপনার ফ্রিল্যাংসিং স্বমন্ধে আইডিয়া হয়ে যাবে। এমনকি আমাদের ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কিত অনেক ব্লগ প্রকাশ করি। এগুলো পড়লেও আপনার উপকার হবে।

Quora তে জিজ্ঞাসা করে

Quora হচ্চে সর্ববৃহত প্রশ্নোত্তর ওয়েবসাইট। এখানে আপনি যেকোনো বিষয় লিখে প্রশ্ন করতে পারবেন। এমন অন্য মানুষজন আপনার প্রশ্নের উত্তর করবে।

তো আপনি Quora তে ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড প্রশ্ন করে উত্তর পেতে পারেন। এভাবে একটু একটু করে Quora এর মাধ্যমে ফ্রি ফিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

Facebook group

ছোট থেকে বড় ফেসবুক চালায় না এমন কোনো মানুষ নাই। ফেসবুকে অনেক ফ্রিলান্সিং গ্রুপ আছে। এবং সেখানে অনেক সফল ফ্রিল্যান্সাররা যুক্ত রয়েছে।

আপনি যেকোনো বিষয়ে তাদের গ্রুপে প্রশ্ন করলে আপনার সমাধান পেয়ে যাবেন।

উপরের নিয়মগুলো অনুসরণ করে আপনি ইন্টারনেট থেকে ফ্রি উপায়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় শিখবো?

আমি আপনাদেরকে ফ্রিলান্সিং শেখার অনেকগুলো Platform এর কথা আলোচনা করেছি। এখন আপনি কোথায় ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন সেটা আপনার ইচ্ছা।

যদি মনে করেন কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিলান্সিং শিখবেন তাহলে সরকারি ফ্রিলান্সিং কোর্স করার পরামর্শ আমি আপনাকে দিবো।

কারন, বেসরকারি ফ্রিলান্সিং প্রতিষ্ঠান আর সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তেমন বেশি একটা পার্থক্য থাকে না। কিন্তু আপনি ফ্রি সরকারি কোর্স করতে পারছেন যেখানে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ফ্রিলান্সিং কোর্স করতে সর্বনিন্ম ১০ হাজার টাকা খরচ হয়।

এখন বাকিটা আপনার উপর।

ফ্রিল্যান্সিং শিখার পর কোথায় কাজ করবো?

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ইন্টারনেটে হাজারো মার্কেটপ্লেস রয়েছে। ফ্রিল্যান্সিং শিখার পর এসব মার্কেটপ্লেসে সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে ঘরে বসে টাকা আয় করা যায়।

যেমনঃ ফাইবার, আপ-ওয়ার্ক, ফ্রিলান্সার, ইত্যাদি।

ফাইবার

ফ্রিল্যান্সিং কাজ শিখে আপনি ফাইবার কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। ফাইবার কাজ করে মূলত গিগ এর মাধ্যমে।

অর্থাৎ, আপনার যে বিষয়ে দক্ষতা আছে সে বিষয়ের একটি গিগ তৈরি করবেন। তখন আপনার গিগ দেখে বায়াররা আপনাকে কাজ দিবে।

আরো পড়ুনঃ

আপ-ওয়ার্ক

আপ-ওয়ার্ক তুলনামূলক বেশি কঠিন। এখানে শুধুমাত্র প্রোফেশনাল ফ্রিলান্সাররা কাজ করে থাকে। এখানে অনেকভাবে কাজ করা যায়।

যেমন, আপনি চাইলে আপনার বায়ারদের ঘন্টা হিসেবে চার্জ করতে পারবেন। যেমন, ১ ঘন্টা কাজ করে ২০ ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

আবার, প্রোজেক্ট নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন। একটি প্রোজেক্ট এর জন্য ১০০ থেকে ১০০০ ডলার বা তার বেশিও চার্জ করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্সার

ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসে প্রোগ্রামাররা অধিক কাজ পেয়ে থাকে। অর্থাৎ, আপনি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশান ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়ার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি সার্ভিস দিয়ে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসে ক্যারিয়ার ঘরতে পারবেন।

এখানে বিভিন্ন কম্পানি বা ব্যাক্তি তাদের জব পোস্ট করে এবং আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে সেখানে Bid করতে পারবেন।

আপনার কনফিডেন্স এবং এক্সপেরিয়েন্স দেখে বায়ার আপনাকে Hire করবে।

শেষ কথা

আশা করি, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো অর্থাৎ Freelancing শেখার উপায় কি সে বিষয়ে আপনারা অবগত হয়েছেন। সত্যি কথা বলতে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে এবং ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন হয়।

ধৈর্য না থাকলে আপনি কখনই একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন না। তাই, প্রথমেই টাকা উপার্জনের দিকে ফোকাস না করে আগে স্কিল ডেভেলপমেন্ট করুন।

তারপর, টাকা আপনা-আপনিই আশা শুরু করবে। Happy freelancing.

Check Also

সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ

সবচেয়ে জনপ্রিয় ও চাহিদাসম্পূর্ন ফ্রিল্যান্সিং কাজ ২০২৪

যারা কঠোর কর্পোরেট পরিবেশ পছন্দ করেন না, তাদের মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং পেশাটি ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *